অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে টাকা সংগ্রহের কাজ করতেন তাঁর আপ্ত সহায়ক সুমিত রায়। নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়ে শনিবার এমনই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার সুমিত রায়কে বিধাননগরের সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করেছে ইডি। তার আগেই তাঁকে নিয়ে বোমা ফাটালে🎐ন শুভেন্দু।
এদিন শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘অভিষেকের পিএ হল কালেক্টর। ফলের ঝুড়িতে টাকা আসত। আর সেই টাকা গুছিয়ে রাখত ও। ইডি সঠিক জায়গ🍸ায় হাত দিয়েছে। এবার মনে হচ্ছে তদন্ত সঠিক পথে এগোচ্ছে। সুমিতকে চেপে ধরলেই সব তথ্য বেরিয়ে আসবে।’
বলে রাখি, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপ্ত সহায়ক সুমিত রায়কে সোমবার ⛄সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করেছে ইডি। শুক্রবার তাঁকে নোটিশ পাঠান তদন্তকারীরা। সেদিনই ইডির তলবকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোরജ্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সুমিতবাবু। আদালতে রক্ষাকবচের আবেদন করেছেন তিনি।
এর আগে নিয়োগ দুর্নীতিতে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের যোগ খুঁজতে অভিষেক, তাঁর স্ত্রী ও বাবা - মাকে তলব করেছিল ইডি। এর মধ্যে অভিষেককে রক্ষাবচ দেয় আদালত। অভিষেকের স্ত্রী গত বৃহস্পতিবার ইডি 💝দফতরে হাজিরা দিলেও অভিষেকের মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় হ🍬াজিরা এড়িয়েছেন। এবার দেখান সোমবার মামলা আগে হাইকোর্টে ওঠে না কি সুমিতবাবু আগে সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছন।