আদালত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়ার পর এখন শ্রীঘরে প্রেমিকা খুনে অভিযুক্ত সুশান্ত চৌধুরী। নিজের প্রেমিকাকে রাস্তায় কুপিয়ে খুন করেছে সে৷ এমনই অভিযোগে এখন জেলে সে। কিন্তু খুনের পর থেকে যে সাবলীল ভঙ্গি দেখা গিয়েছিল সুশান্তের শরীরে। লকআপে♓ থাকার সময় তা দেখা যাচ্ছে না। বরং সে চুপচাপ হয়ে গিয়েছে। যা নিয়ে কপালে ভাঁজ পড়েছে পুলিশের।
জেলে সুশান্তের আচরণ কেমন?൩ পুলিশ সূত্রে খবর, এখন বহরমপুর থানার লকআপে রাখা হয়েছে সুশান্ত চৌধুরীকে৷ কিন্তু গ্রেফতার হও♍য়ার পর থেকেই কিছুই খাচ্ছে না সুশান্ত৷ পুলিশের জেরায় কোনও উত্তর দিচ্ছে না। ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। একবারই শুধু মুখ খুলে জানিয়েছে, ‘যা বলার ফেসবুক লাইভে বলব’।
আর কী করছে লকআপে সুশান্ত? জানা গিয়েℱছে, কিছু যেন সবসময় চিন্তা করছে সে। সুশান্ত নিজেই পুলিশকে জানিয়েছিল, সে ধূমপান করে। কিন্তু লকআপে আসার পর থেকে তাও করতে চায়নি সুশান্ত৷ বহরমপুর থানায় নিয়ে আসার পর থেকে সুশান্ত স্নান পর্যন্ত কর📖েনি। পুলিশ জেরা করার সময় যে কটি প্রশ্ন করেছিল, তারꦯ একটিরও উত্তর না দিয়ে শুধু তাকিয়ে ছিল।
এই আচরণ এখন পুলিশকে ভাবিয়ে তুলেছে। খুনের তদন্তে প্রশ্ন করেই আসল তথ্য বের করতে হয়। সেখানে উত্তর মিলছে না। আবার দিনের পর দিন না খেলে আসামী অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। তখন দায় বর্তাবে পুলিশের কাঁধে। এই 🐓পরিস্থিতিতে চাপে পড়ে গিয়েছে পুলিশ। তবে সুশান্তকে সর্বক্ষণই নজরদারির উপর রাখা হয়েছে। এমনকী সুশান্তকে কাউন্সেলিংয়ের কথাও ভাবছেন তদন্তকারী অফিসাররা৷