টাকা চুরির অভিযোগে এক স্কুল ছাত্রকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল মাদ্রাসা স্কুলের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। শিক্ষকের মারে অসুস্থ হয়ে পড়ে ছাত্রটি। মারে তাঁর পিঠের ছাল উঠে গিয়েছে বলে অভিযোগ। মালদার কালিয়াচক থানার গোপালগঞ্জ এলাকায় এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। ছেলেটির বাবার অভিযোগ, পুলিশ জানাতে গেলে কথা বলে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে বলা হয়। শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে ছেলেটির 🉐পরিবার।
ছেলেটি বাড়ি বৈষ্ণবনগর থাকার গোপালপুর এলাকায়। সে কালিয়াচকে ওই আবাসিক স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র। তার বিরুদ্ধে শিক্ষকের সৈয়দ আখতারের অভিযোগ, ৪০০ টাকা চুরি করেছে সে। স্কুলে আটকে রেখে ওঝা ডাকা হয়। ওঝা মন্ত্রপুত ওষুধ খাওয়ানোর ভয় দেখিয়ে চুরির কথা স্বীকার করতে বলে। সে চুরি করেনি জানালে শিক্ষক তাকে বেধড়ক মারধর করে। মারে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্ꩲতি করা হয়।
ছেলেটি বাবা মোবারক হোসেনর কথায়,' গত শনিবার আমার ছেলেকে টাকা চুরির অপবাদ দেওয়া হয়। শিক্ষকের মারে ছেলের পিঠের ছাল উঠে গিয়েছে।' তিনি জানান বিষয়টি মাদ্রাসা মিশন কর্তৃপক্ষকে জানান তাঁরা। কিন্তু তাঁরা কোনও কথা বলেনি। এর পর মোবারক হোসেন গোপালগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগ জাꦉনাতে যান। কিন্তু সেখানে পুলিশ কথা বলে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে বলে। এর পর তাঁরা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।
মালদহের পুলিশ সুপার প্♓রদীপকুমার যাদব জানিয়েছেন, এমন ঘটনা হ♍লে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।