হিলি স্থলবন্দর সম্প্রসারণের লক্ষ্যে জমি কেনা শুরু করল রাজ্য সরকার। এই স্থলবন্দর নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ হলে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার আর্থ – সামাজিক উন্নয়ন হবে বলে দাবি করছে কেন্দ্র ও রাজ্য। বাংলাদেশের সঙ্গে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধির ফলে আরও বৈদে𓆏শিক মুদ্রা অর্জন করবে ভারত। সঙ্গে বাঙালির প্রাপ্ত🎶ি, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এপারে আসবে ওপার বাংলার সুস্বাদু ইলিশ।
আরও পড়ুন - পরিযায়ী শ্রমিকদের হাতে হাতে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড পৌঁছে দিতে মরিয়া ꦦরাজ্য সরকার
পড়তে থাকুন - 'সাড়ে ৮ ঘ♋ণ্টা লেটে শিয়ালদায় এল লোকাল', মালপত্র ন𓄧িয়ে লাইনে রাজধানীর যাত্রীরা
হিলি ও দর্শনা স্থলবন্দর সম্প্রসারণের জন্য বেশ কয়েক🍒 বছর ধরে একসঙ্গে কাজ করছে ভারত ও বাংলাদেশের হাসিনা সরকার। প্রতি বছর এই বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে বিপুল সামগ্রী রফতানি করে ভারত। তবে ভারতের দিকে পরিকাঠামোর অভাব থাকায় হাতে গোয়া কয়েকটি জিনিস আমদানি হয়ে থাকে।
এই স্থলবন্দরের পরিকাঠামোর মানোন্নয়নের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। সেই দাবি মেনে স্থলবন্দর সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। সেই✤ কাজে বাধা ছিল জমি জট। অবশেষে স্থানীয় কৃষকদের কাছ থেকে শুরু হল জমি কেনার প্রক্রিয়া।
হিলি স্থলবন্দর সম্প্রসারণের জন্য ২১ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। বন্দর সম্প্রসারণের জন্য প্রয়োজন ২৫ একর জমি। দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণ বলেন, ‘প্রশাসন জমি কেনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। কৃষ💝কদের মধ্যে জমি দিতে কোনও আপত্তি নেই। কয়েক মাসের মধ্যেই জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ হবে।’
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি - রফতানি বাণিজ্যে যুক্ত সুব্রত সাহা বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে ভারতে খুব কম জিনিস আমদানি হয়। রফতানিই হয়♔ বেশি। আমদানি হওয়া সামগ্রীর মধ্যে অন্যতম ইলিশ। আর ইলিশ রফতানির জন্য প্রয়োজন বিশেষ ধরণের ল্যাবরেটরি। সেই ল্যাবরেটরি তৈরি হলে হিলি সীমান্ত দিয়েও ভারতে ইলিশ আমদানি সম্ভব হবে। সঙ্গে ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট চালু হলে অন্যান্য সামগ্রীও আমদানি রফতানিতে সুবিধা হবে। এর ফলে উপকৃত হবে দুই দেশই।’
আরও পড়ুন - 'ভোটে জিতে ২৩৯ টাকার র༒িচার💙্জের সুযোগ দিচ্ছেন মমতা', সেই লিঙ্কে ক্লিক করলেই বিপদ
১৯৬২ সাল থেকে হিলি - দর্শনা সীমান্ত দিয়ে রেলপথে ভারত – বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য চালু রয়েছে। ভারত থেকে নানা নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এই স𒉰ীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে রফতানি হয়। এছাড়া প্রতিদিন প্রায় ২০০♛০ মানুষ এই স্থলবন্দরের মাধ্যমে এক দেশ থেকে অন্য দেশে অভিবাসিত হন।