কাজল শেখের সঙ্গে চা খাওয়ায় চাকরি চলে গেল তৃণমূল নেতার। এমনই অভিযোগ উঠেছে বীরভূমে। আর এই ঘটনায় অনুব্রতর প্রত্যাবর্তনের পর জেলায় তৃণমূলের নগ্ন অন্তর্দন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে এল বলে মনে করা হচ্ছে। তবে তৃণমূ𒁃ল বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরীর দাবি, একাধিক অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার অভি🅷যোগ থাকায় সরিয়ে দেওয়া হয়েছে দলের ওই বুথ সভাপতিতে।
গত ৩১ অক্টোবর কালীপুজোর উদ্বোধন করতে সিউড়ির কচুজোড়ে গিয়েছিলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি সদাইপুরের লালমোহনপুর অঞ্চলের তৃণমূলের বুথ সভাপতি শেখ খয়রাত ওরফে কটা। রবিবার তিনি জানতে পারেন, তাঁকে বুথ সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়েছে। তাঁর জায়গায় বুথ সভাপতি হয়েছেন শেখ গিয়াসউদ্দিন।𓂃 জেলা তৃণমূলের কোর কমিটির আহ্বায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী এই সিদ্ধান্ত তাঁকে জানান বলে দাবি অপসারিত নেতার।
🔯শেখ খয়রাতের দাবি, ওই কালীপুজোয় কাজল 🍨শেখ ও বিকাশ রায়চৌধুরী ২ জনেরই আসার কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিকাশবাবু সেখানে যাননি। এর পর কাজল শেখের সঙ্গে বসে চা খান তিনি। শেখ খয়রাতের প্রশ্ন, আমার দলের নেতার সঙ্গে বসে চা খেয়ে কোন অপরাধটা করেছি? তিনি জেলা পরিষদের সভাধিপতি। বিকাশবাবু এলে তাঁর সঙ্গেও দেখা করতাম। সাধারণ কর্মী হিসাবে এটাই তো আমাদের কাজ।
ওদিকে😼 🦂বিকাশবাবুর দাবি, শেখ খয়রাতের বিরুদ্ধে পুলিশে ভুরিভুরি অভিযোগ রয়েছে। বোমা মারা, ভয় দেখানো সহ কোনও অভিযোগ বাকি নেই। সাধারণ মানুষ ওকে সরানোর দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছিল। এই ধরণের নেতা পদে থাকলে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছিল।