লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে দলের বর্ষীয়ান নেতাদের হারানোর পিছনে একটি ‘ইচ্ছাকৃত পরিকল্পনা’ থাকতে পারে। শুক্রবার এই মন্তব্🌟য করেছেন প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর এই মন্তব্যের পরপরই বাঁকুড়ার বিধায়ক নীলাদ্রি শেখর দানা এবং বিষ্ণুপুরের সংসদ সদস্য সৌমিত্র খান নির্বাচনের পরিচালনা নিয়ে মুখ খলতে শুরু করেন।
নয়াদিল্লিতে বিজেপি নেতারা যখন রাজ্য দলের নেতাদের সঙ্গে নির্বাচন꧟ ‘পারফরম্যান্স’ নিয়ে আলোচনা করছিলেন, তার কয়েক ঘণ্টা আগে, মেদিনীপুরের প্রাক্তন সাংসদ - যিনি একদিন আগেই তাঁর আসন বদলে বর্ধমান-দুর্গাপুরে যাওয়ার সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছিলেন - প্রশ্ন তুলেছেন কেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় 𒊎মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরীকে রায়গঞ্জের বদলে কলকাতা দক্ষিণে প্রার্থী করা হয়েছিল। ২০১৯ সালে রায়গঞ্জ থেকে জয়ী হওয়া দেবশ্রী চৌধুরী এবার কলকাতা দক্ষিণে তৃণমূল কংগ্রেসের মালা রায়ের কাছে ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ভোটে পরাজিত হন।
দিলীপ ঘোষ প্রশ্ন তোলেন, ‘বর্ষীয়ান এবং প্রতিষ্ঠিত 🐟নেতাদের কি পরাজিত করার জন্যই পাঠানো হয়েছিল? রাজনৈতিক দলগুলি সাধারণত যে আসনগুলি আগে হেরেছিল সেগুলি꧟ জিততে পরিকল্পনা করে। কিন্তু এখানে মনে হচ্ছে আমরা যে আসনগুলি আগে জিতেছিলাম সেগুলি হারানোর একটি ইচ্ছাকৃত পরিকল্পনা ছিল।’
আরও পড়ুন। হিন্দু ভোট BJPর ঝুলিতে যাওয়াতেই হার, দিল্লি যাওয়ার আগে মুখ খুললেন অধীܫর