সদ্য সমাপ্ত হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তাতে রাজ্যজুড়ে ভালো ফল করেছে ঘাসফুল। নিয়োগে দুর্নীতি, গরু পাচার কাণ্ড, কয়লা কাণ্ড, রেশন দুর্নীতির মতো গুরুতর ♉অভিযোগ ওঠা সত্ত্বেও আসন বেড়েছে তৃণমূলের। তবে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগে তৃণমূলের যে সমস্ত বিধায়করা জেল বন্দি রয়েছেন সেখানে কী আদৌও ভোট ঘাসফুল শিবিরের। তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটের নিরিখে ২১-এর থ♛েকে কম বিধানসভায় এগিয়ে TMC𒈔! বাড়ল BJP, খাতা খুলল বাম
তৃণমূলের 𝓀যে বিধায়করা বর্তমানে জেল বন্দি তারা হলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং মানিক ভট্টাচার্য। যদিও বড়ঞার জীবনকৃষ্ণ সাহা নিজের এলাকায় ভোটের পরেই জামিন পেয়েছেন। ফলে তিনিও এই তালিকায় রয়েছেন। জীবন কৃষ্ণের বড়ঞা এলাকাটি পড়ে বহরমপুর লোকসভার মধ্যে। এই কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরীকে প্রথমবার ভোটে দাঁড়িয়েই ধরাশায়ী করেছেন ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। তবে নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট যে লোকসভায় বড়ঞায় তৃণমূল অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে। সেখানে ৫০০ ভোটে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। উল্লেখ্যযোগ্যভাবে, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে কংগ্রেস দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও বড়ঞাতে তৃতীয় স্থানে নেমে গিয়েছে কংগ্রেস। আর সেখানে প্রথম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে বিজেপি।
অন্যদিকে, একসময় তৃণমূলের হেভিওয়েট নেতা ছ🐬িলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর বিধানসভা কেন্দ্র হল বেহালা পশ্চিম। এটি দক্ষিণ কলকাতা লোকসভার মধ্যে পড়ে। সেখানে তৃণমূলꩲের মালা রায় জিতেছেন। তাতে দেখা যাচ্ছে, বেহাল পশ্চিম বিধানসভাতেও তৃণমূল এগিয়ে রয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১১ সালে বিধানসভা ভোটে পার্থর জয়ের ব্যবধান ছিল ৫০ হাজারের কিছু কম। লোকসভায় সেখানে ১৫ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিল তৃণমূল।