ইদের বাজার করে ফেরার পথে আক্রান্ত তৃণমূল পঞ্💖চায়েত সদস্যের পরিবার। প্রথমে ব𒈔োমাবাজি পরে খেজুর গাছের গুড়ি রাস্তায় ফেলে এলোপাথাড়ি কোপাল দুষ্কৃতীরা। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মৃত পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী। আশঙ্কাজনক আরও কয়েকজন। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার নাকাশিপাড়া থানার হরনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘুর্নি এলাকায়।
এই ঘটনায় অভিযোগের তির কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, রাত ন'টা নাগাদ হরনগর গ্রাম পঞꦑ্চায়েতের তৃণমূল সদস্যা সাগিরা বিবি এবং তার স্বামী জাহিদুল শেখ তার পরিবার এবং কয়েকজন প্রতিবেশীকে নিয়ে ইদের বাজার করে বাড়ি ফিরছিলেন। ঘূর্ণি গ্রামে পৌঁছাতেই হঠাৎ তাদের লক্ষ্য করে শুরু হয় বোমাবাজি। তাঁরা সামনে কিছুটা এগিয়ে যেতে গিয়ে দেখেন একটি খেজুর গাছের গুড়ি রাস্📖তায় ফেলা রয়েছে।
এরপরই আচমকা জনা দশেক দুষ্কৃতী ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাদের উপর হ𝓡ামলা চালায়। পঞ্চায়েত সদস্য সাগিরা বিবি অস্ত্রের কোপে গুরুতর আহত হন। আক্রান্ত হয় তাঁর আট বছরের সন্তানও তাঁর স্বামী জাহিদুল শেখকে রক্তাক্ত অবস্থায় নাকাশিপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে। বাকিরা আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন।
আরও পড়ুন। দুদিন নিখোঁজ থাকার পর𒁏 স্কুলের পাশ থেকে উদ্ধার গৃহশিক্ষকের পচাগ😼লা দেহ
এই ঘটনা নিয়ে মৃত জাহিদুল শেখಌের ভাইপো বাসির শেখ বলেন, ‘আমরা খবর পাই আমার কাকা এবং তার পরিবারকে নিয়ে যখন ইদের বাজার করে বেতোয়া থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। ঠিক তখনই তাদেরকে রাস্তা আটকানো হয় এবং বোমাবাজি করা হয়। তাঁদের আটকে এলোপাথারি কোপায় দুষ্কৃতীরা।’ তবে কী কারণে হামলা চালানো হল সে সম্পর্কে কিছুই বলতে পারেননি♎ না তিনি।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে নাকাশিপা꧅ড়া বিশাল পুলিশ বাহিনী। পরিবারের সঙ্গে কথা বলে দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। যদ🐼িও এই ঘটনা এখনও পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি। অন্যদিকে লোকসভা ভোটের আগে এই খুনের ঘটনায় যথেষ্ট আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ।
এই খুনের ঘটনা নিয়ে বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন,'যত দুষ্কৃতী সব তৃণমূলে। কারণ যতবার তৃণমূল নেতা খুন হন, ততবার দেখা গিয়েছে, তৃণমূলের লোকই খুন করেছে। পরিবার সবসময়ই সিবিআই তদন্ত চায়। কারণ পার্টিকেও ওꦛরা বিশ্বাস করে না।' তৃণমূলেরꦏ তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।