অনুব্রত মণ্ডল ও তাঁর 🎀মেয়ে সুকন্যার জেলমুক্তির জন্য প্রার্থনা করতে মাজারে গিয়ে দলেরই অপর গোষ্ঠীর হাতে আক্রান্ত হলেন তৃণমূল কর্মী। ঘটনা বীরভূমের নানুরের। আক্রান্ত তৃণমূলকর্মীর অভিযোগ, তাঁকে কাজল শেখের লোকেরা বেকায়দা পিটিয়েছে। বাড়ি ঘর সব ভাঙচুর করে দিয়েছে। সেকথা জানিয়ে নানুর থানায় অভিযোগ জানালেও কোনও লাভ হয়নি। তাই বোলপুরের SDPOকে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।
নানুরের নওনগর – কড্ডা গ্রাম পঞ্চায়েতের ছাতিমগ্রামের বাসিন্দা হাসু শেখ সহ বেশ কয়েকজন দিন কয়েক আগে পাথরচাপড়ি মাজারে চাদর বিছিয়ে অনুব্রত মণ্ডল ও তাঁর কন্যার মুক্তির জন্য প্রার্থনা করেন। অভিযোগ, এর পর গ্🌱রামে ফিরতেই তাঁদের ওপর শুরু হয় কাজল শেখ বাহিনীর আক্রমণ। জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও তৃণমূলের জেলা কোর কমিটির সদস্য কাজল শেখের অনুগামীরা অনুব্রত অনুগামীদের ব্যাপক মারধর করেন বলে অভিযোগ। কাজল শেখের অনুগামীদের মারে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন ব🌸লে দাবি তাঁদের। এখানেই শেষ নয়। কাজল শেখের অনুগামীরা অনুব্রত অনুগামীদের বাড়িতেও ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছেন বলে অভিযোগ। ঘটনার পর থেকে তীব্র আতঙ্কে ভুগছেন অনুব্রত অনুগামীরা।
অনুব্রত অনুগামীদের অভিযোগ, ঘটনার কথা জানিয়ে নানুর থানায় অভিযোগ জানালেও ক🃏োনও পদক্ষেপ করেনি পুলিশ। তাই বোলপুরের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক রিকি আগরওয়ালের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়ে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
আক্রান্ত হাসু শেখ বলেন, আমরা কেষ্টদা🎃কে ভালোবাসি। ওর আর ওর মেয়ের মুক্তির দাবিতে পাথরচাপড়িতে প্রার্থনা করতে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে ফেরার পর থেকেই কাজল শেখের লোকজন আমাদের ওপর লাগাতার হামলা করে চলেছে। এক🍃ই দলের লোক হলেও অনুব্রত অনুগামীদের মেনে নিতে চায় না তারা।
বলে রাখি, অনুব্রত জমানায় বীরভূমের রাজনীতিতে কোণঠাসা ছিলেন কাজল শেখ। অনুব্র🐽ত জেলে 🌜যেতেই তাঁর উত্থান ঘটে।