ইসলামপুরে তৃণমূল নেতাকে গুলি করে খুনের ঘটনায় প্রশাসন ও পরিবারের তরফে উঠে আসছে পরস্পর বিরোধী দাবি। শনিবার সন্ধ্যায় ইসলামপুরের মাদারিপুরে একটি ধাবার আততায়ীদের গুলিতে খুন হন তৃণমূল নেতা বাপি রায়। তাঁর স্ত্রী বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় জিতে পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। পুলিশের দাবি, ওই তৃণমূল নেতা নকল মদ তৈরির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন। সম্ভবত সেই সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই খুন। পালটা পরিবারের দাব🍰ি, বাপিকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন - ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মে জন্🐷মানো দুর্ভাগ্যের,𒅌 ফিরহাদের মন্তব্যের বিরোধিতা করলেন না মমতা
পড়তে থাকুন - নিজের বুথে পেয়েছেন ৪১টাℱ ভোট, ও আবার নেতা না কি? হিন্দু ব্লক সভাপতিকে ছাড়াই সভা করলেন হুমায়ুঁ কবির
পুলিশ বলছে, বাপি রায় নকল মদের কারবারের সঙ্গে যুক্ত। তাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে জামিন পায় সে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় মাদারিপুরে গুপ্তা ফ্যামিলি রেস্টুরেন্টে আড্ডা দিতেন তিনি। শনিবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সেখানেই মাস্ক পরা দুষ্কৃতীরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পালটা পরিবারের দাবি,ꦑ বা💦পিকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করেছে দুষ্কৃতীরা।
বিহারে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ হওয়ায় পশ্চিমবঙ্গ – বিহার সীমান্তে ইসলামপুরে মদ পাচারে🌊র একাধিক চক্র গড়ে উঠেছে বলে সূত্রের খবর। সেই চক্রে বাপি জড়িত ছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। পাচারের টাকার বখরা নিয়ে বিবাদের জেরেই যুবককে খুন হতে হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান।
আরও পড়ুন - মুসলিমরা শুধু বোমা বাঁধবে? আর নিজের বুথে হেরে দল চালাবেন হিন্দ💖ু নেতারা? দলীয় বৈঠকে প্রশ্ন TMC নেতার
ওদিকে ঘটনার পর ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। যে হোটেলে বাপিকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়েছে সেই হোটেল মালিকের ভাই সঞ্জয় গুপ্তা জানান, কোথা থেকে কী হয়ে গেল কিছুই -বুঝꦬতে পারছি না। পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ে গেছে। ঘটনার পর থেকে যথেষ্ট ভয়ের মধ্যে আছেন। শনিবার রাতে ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও ১ তৃণমূল নেতা।