কালিয়াগঞ্জে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগের তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে রবিবারই রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে 𓃲পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন প্রিয়ঙ্ক কানুনগো। সেই হুঁশিয়ারিতে কাজ হল মন্ত্রের মতো। সোমবার সকালেই NCPCR-এর সভাপতির সঙ্গে দেখা করতে পিলপিল করে হাজির হলেন জেলা পুলিশের কর্তারা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রায়গঞ্জের কর্ণজোড়া সার্কিট হাউজে তাঁদের বৈঠক চলছে।
এদিন সকাল দশটা নাগাদ রায়গঞ্জ সার্কিট হাউজে পৌঁছন জেলা পুলিশের ৪ সদস্যের প্রতিনিধিদল। দলে ছিলেন এক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, রায়গঞ্জের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক, ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিক ও আরও এক পুলিশ আধিকারিক। সার্কিট হাউজে তাঁদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন NCPCR-এর চꦫেয়ারম্যান।
রবিবার সকালে কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটায় নিহত কিশোরীর বাড়িতে যান প্রিয়ঙ্ক। পরিবার পরিজনদের সঙ্গে ২ ঘণ্টা কথা বলেন তিনি। এর পর ফিরে আসেন রায়গঞ্জ সার্কিট হাউজে। প্রায় দেড় 🅺ঘণ্টা পর সেখান থেকে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমি এখানে বেলা সাড়ে এগারোটায় ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিক ও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলব বলেছিলাম। কিন্তু দেড় ঘণ্টা পার হলেও কেউ আসেনি। আমি জেলাশাসকের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে অভিযোগ জানাব। তিনি সিভিল সার্ভিস অ্যাক্ট ভঙ্গ করেছেন।
ওদিকে রবিবার দিনভর জেলাশাসকের দফতরে বসে ছিলেন রাজ্য শিশু সুরক🌞্ষা কমিশনের সদস্যরা। তাঁদের এক প্রতিনিধি জানান, NCPCR বেলা সাড়ে এগারোটায় দেখা করবে বলেছে। কিন্তু কোথায় দেখা করবে 🍒তা জানায়নি। এই ধরণের বৈঠক সাধারণত জেলাশাসকের দফতরে হয়। তাই আমরা এখানেই অপেক্ষা করছি।