জমি নিয়ে বিতর্কে সাময়িক স্বস্তি পেলেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। অবশেষে 🔯বিশ্বভারতীর পাঠানো উচ্ছেদের নোটিসে স্থগিতাদেশ দিল সিউড়ি জেলা আদালত। আদালতে মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জমি নিয়𝕴ে কোনও রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না বিশ্বভারতী, জানিয়ে দিল আদালত। আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি। সেই শুনানিতে বিশ্বভারতীকে সমস্ত কাগজপত্র জমা করতে বলেছে আদালত।
গত ১৯ এপ্রিল নোটিস জারি করে বিশ্বভারতী অমর্ত্য সেনকে জানায় তিনি ১৩ ডেসিমাল জমি দখল করে রয়েছেন। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সেই জমি তিনি যেন খালি করে দেন। নোটিসে বলা হয় ওই জমি বিশ্বভারতীর এবং তা দখল করে রাখা যাবে না। অমর্ত্য সেন🧸 বা তাঁর কোনও প্রতিনিধিকে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়। কিন্তু তিনি বা তাঁর কোনও প্রতিনিধি না যাওয়ায় সেই নোটিস নোবেলজয়ীর বাড়ি প্রতীচীর গেটে টাঙিয়ে দেও♉য়া হয়।
(পড়তে পারেন। ট্রাম সংস🌳্থাকে🐎 জমি লিজ ও বিক্রি নিয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করল হাইকোর্ট)
বিশ্বভারতীর এই নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সিউড়ি জেলা আদালতের দ্বারস্থ হন নোবেলজয়ীর আইনজীবী গোরাচাঁদ চক📖্রবর্তী।
বিষয়টি নিয়ে তিনি হඣাইকোর্টেরও দ্বারস্থ হন। হাইকোর্টে উচ্ছেদ নোটিসে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়ে মামলা শোনার জন্য জেলা আদালতকে নির্দেশ দেয়।
সেই নির্🌳দেশ মোতাবেক জেলা আদালতে শুনানি ছিল অমর্ত্য সেনের মামলার। আদালত এই উচ্ছেদের নোটিসে উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত।
এই ১৩ 🧔ডেসিমাল জমিকে কেন্দ্র করে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। বিশ্বভারতীর একের পর এক চিঠির প্রেক্ষিতে অমর্ত্য সেনের সঙ্গে দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ওই জমি সংক্রান্ত রাজ্য সরকারের কাছে থাকা সমস্ত নথি তিনি নোবেলজয়ীর হাতে তুলে দেন। তারপরও বিতর্ক চলতে থাকে। অনড় অবস্থানে থেকে বিশ্বভারতী শেষ পর্যন্ত উচ্ছেদের নোটিস ধরায়।
(পড়তে পারেন। বোর্ড গঠনের বৈঠকে জয়ী ISF-এর 💃বদলে তৃণমূল প্রার্থীকেꦡ ডাক, ভুল স্বীকার রাজ্যের)