এবার জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতর নিয়ে জরুরি বৈঠক ডাকলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ, মঙ্গলবার নৈহাটির বড়মার মন্দিরে পুজো দেন তিনি। তারপর সেখান থেকে ফিরেই নবান্নে এই বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠকে প্রত্যেক জেলার জেলাশাসকরা ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন। কারণ প্রত্যেক বাড়িতে যে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার কাজ বাংলাজুড়ে চলছে সেটা নিয়েই আলোচনা করবেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রত্যেকটি বাড়িতে যাতে এই জল পৌঁছে যায় তার উপর জ𒅌োর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আর এখন সেই কাজ কতদূর সম্পন্ন হয়েছে সেটা বিস্তারিত জেনে নেবেন তিনি।
এদিকে প্রত্যেক ܫবাড়িতে পাইপ🥀লাইন পৌঁছে গেলেও জল কেন পৌঁছচ্ছে না? এই প্রশ্ন আগে তুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকী যেখানে পাইপলাইন পৌঁছেছে সেখানে যেন জলও পৌঁছয় সেই নির্দেশও দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার হিসাব নেওয়ার পালা। কাজ কতদূর হল? সেটার উত্তর জেনে নেবেন তিনি। আর দ্রুত কাজ যাতে শেষ হয় তার জন্য সবরকম সাহায্য করবেন তিনি। তবে কোথায় কাজ বাকি এবং কতটুকু বাকি সেগুলি নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যসচিবকে বৈঠক করার নির্দেশ দেন। প্রত্যেকটি জেলা ধরে ধরে পর্যালোচনা করবেন মুখ্যমন্ত্রী বলে সূত্রের খবর। এই কাজ করতে কেমন পদক্ষেপ করা হয় সেটাই এখন দেখার।
আরও পড়ুন: ‘আমাকে সিবিআই আগামী সপ্তাহে তলব করতে পারে’, খোঁচা দিলেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র
আজ, মঙ্গলবার ঐতিহ্যবাহী বড়মার মন্দিরে পুজো দেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে গিয়ে ঘণ্টা বাজিয়ে বড়মার পুজো অর্চনা করেন। তারপর সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানের ঘাট বাঁধিয়ে দেওয়া হবে। যাতে সাধারণ মানুষ পারাপার করতে পা⛎রেন। এই কাজের জন্য সাংসদ তহবিলের টাকা থেকে ১০ লক্ষ টাকা দেবো। পার্থ ভৌমিক এখানে একটা কাজ করছে। আমাকে বলেছে সেটা। এখানে দুটি ওপিডি হাসপাꦫতাল হবে। তার জন্য মোট চার কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে। যাতে সাধারণ মানুষকে অন্যত্র গিয়ে চিকিৎসা করাতে না হয়।’