গত ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক টেটের ভিত্তিতে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি হিমা কোহলি ও রাজেশ বিন্দল শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিয়োগপ্রক🐻্রিয়ায় স্থগিতাদেশ জারি থাকবে বলে জানিয়েছে আদালত। সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশের ফলে প্রায় ১২ হাজার চাকরিপ্রার্থীর ভবিষ্যৎ ফের ঝুলে রইল।
২০২২ সালের টেটে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করꦜতে চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ২০২০ – ২২ শিক্ষাবর্ষের ডিএলএড পড়ুয়ারা। তাঁদের দাবি ছিল, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের গাফিলতিতে তাদের ফাইনাল পরীক্ষা এখনও হয়নি। তাই তাদের সুযোগ পাওয়া উচিত। বিচারপতিꦅ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তাদের অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেন। এর পর ২০২০ – ২২ শিক্ষাবর্ষের ডিএলএড পড়ুয়াদের নথি জমা দিতে নির্দেশ দেয় প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। ওদিকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন বাকিরা। ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, কোর্স শেষ না হলে কোনও ভাবেই নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া সম্ভব নয়।
সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন ২০২০ – ২২ শিক্ষাবর্ষের ডিএলএড পড়ুয়ারা। সেই ম𝄹ামলায় শুক্রবার নিয়োগপ্রক্রিয়ায় স্থ♓গিতাদেশ জারি করল আদালত। এই স্থগিতাদেশের ফলে ফের ২০২২ সালের টেটের ভিত্তিতে প্রাথমিকের নিয়োগপ্রক্রিয়া অনিশ্চয়তার মুখে পড়ল।