পার্থ চট্টোপাধ্যায়–অর্পিতা মুখোপাধ্যায় কেমি🌃স্ট্রি সামনে আসার পর কোটি কোটি ‘কালো টাকা’ কোথা থেকে এল? উঠেছে প্রশ্ন। এমনকী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কালো টাকা উদ্ধার করবে বলে অঙ্গীকার করেছিলেন। সেখানে এত কালো টাকার হদিশ মেলায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জবাব চাইলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
ঠিক কী বলেছেন অভিষেক? পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দ🎶লের পদ থেকꦍে সরিয়ে দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘কালো টাকা’ উদ্ধারকে নিশানা করে ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ বলেন, ‘২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘৫০ দিন সময় দিন। পরে দেশে কালো টাকা পাওয়া গেলে আমাকে যে শাস্তি দেবেন, মাথা পেতে নেব’। আজ আমরা জানতে চাই, এই কালো টাকার উৎস কী? জবাব দেওয়ার দায়দায়িত্ব কেন্দ্রের।’ যদিও বিজেপির পক্ষ থেকে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
এদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, দলের মহাসচিব পদ তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তারপরই কেন্দ্রকে নিশানা করেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারত🥀ীয় সাধারণ সম্পাদক। কী নিয়ে সরব হয়েছেন তিনি? অভিষেক বলেন, ‘ব্যপম কেলেঙ্কারির পরে তো মধ্যপ্রদেশের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। টাকা তো অনেকের কাছ থেকেই উদ্ধার হয়েছ⭕ে। উন্নাওয়ে গণধর্ষণের ঘটনায় মূল অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিজেপি কবে ব্যবস্থা নিল? সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর। একটা ঘটনা ঘট🍬েছে পাঁচ-ছ’দিন সময় তো লাগবে। পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ দেখে তৃণমূল কংগ্রেস যে পদক্ষেপ করেছে দেশে তা আর কোন দল করেছে?’
কী বার্তা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় সংস্থাকে? এই ঘটনা🍌 প্রসঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘এই দুর্নীতির সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের সকলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে পালিয়ে যাওয়া নেতাদের কেউ যুক্ত থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। বিজেপিতে থাকলে আলাদা আইন আর তৃণমূলে থাকলে আলাদা আইন গ্রহণযোগ্য নয়।’ অন্যদিকে বিরোধীদের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, ‘মুখ্যমন্ত্রী ২০০ পুজোর উদ্বোধন করেন। কোথায় কে মঞ্চে থাকবেন তাঁর জানার কথা নয়। মনে রাখতে হবে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকেও তো নীরব মোদীর সঙ্গে দেখা গিয়েছে।’