এগিয়ে খেলতে গিয়েও ব্যাকফুটে চলে এলেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণ♔াল ঘোষ। সকালে টুইট করে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে মন্ত্রিসভা এবং দলীয় পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন। বেলা গড়াতেই ব্যাকফুটে গিয়ে দল এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন কুণাল ঘোষ। আর কুণালের টুইট নিয়ে এখন জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
কী বলেছিলেন প্রথম টুইটে? পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে রাজ্যে এখন বিপরী🎉ত প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। তাতে দল ও সরকারের অস্বস্তি বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে কুণাল ঘোষ সকালে টুইটে লেখেন, ‘পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে মন্ত্রীত্ব এবং দলের সমস্ত পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। বহিষ্কার করা উচিত। বক্তব্য ভুল মনে হলে দলের সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে আমায় সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার। সেক্ষেত্রে দলের কর্মী হিসাবে কাজ চালিয়ে যাব।’
আর কী জানা যাচ্ছে? আজ, বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় তৃণমূল ভবনে বৈঠক ডেকেছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্য꧅োপাধ্যায়। সেখানে কুণাল ঘোষকে ডাকা হয়েছে। তা♚রপরই নিজের ব্যক্তিগত মত বলে তিনি টুইটে জানিয়েছেন। আর ব্যাকফুটে💝 গিয়ে দল এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলেওಌ উল্লেখ করেছেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দল এবং মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। সেটাই মুখ ফসকে বলে ফেলেছেন কুণাল। এবার ড্যামেজ কন্ট্রোল করার চেষ্টা হচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
দ্বিতীয় টুইটে কী লিখেছেন কুণাল? প্রথম টুইট নিয়ে শোরগোল পনে যেতেই দ্বিতীয় টুইট করেন কুণাল ঘোষ। সেখানে তিনি লেখেন, ‘আমার পূর্বের টুইটে নিজের ব্যক্তিগত মত পোষণ করেছিলাম। এখন দল ইস্যুটি নিয়েছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আজ বিকেল ৫টায় তৃণমূল ভবনে বৈঠক ডেকেছেন। সেই বৈঠকে আমায় থাকতে বলা হয়েছে। তাই দল যখন বিষয়টি দেꦿখছে তখন আমি আগের টুইটটি মুছে দিচ্ছি।’