পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় সংস্থা। আর এই দুটো গ্রেফতারই হয় ২১ জুলাই শহিদ সমাবেশের পর। তারপর থেকে ফিরহাদ হাকিম থেকে উদয়ন গুহের মুখে শোনা গিয়েছে নানা আশঙ্কার কথা। বিজেপি কেন্দ্রীয় এজেন্সি লেলিয়ে দিয়ে সরকার ভাঙার পরিকল্পনা করছে বলে 🀅অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা–মন্ত্রীদের। আজ, সোমবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের মঞ্চে উঠেই বিরোধীদের আক্রমণ করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তার পরেই অজানা আশঙ্কার কথা শোনা যায় তাঁর গলায়।
ঠিক কী বলেছেন অভিষেক? তৃণ🦂মূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস♉ের মঞ্চে উঠে বলেন, ‘যতদূর দেখা যাচ্ছে কালো মাথা। বাংলার মানুষের এই সমর্থন অন্য কারও আছে? বিজেপি–সিপিআইএম–কংগ্রেস একসঙ্গে নামলে তাদের ১০ গোলে দিয়ে মাঠের বাইরে পাঠিয়ে দেব। এই যে আজকে এত বড় সমাবেশ, আপনারা আমার কথা লিখে রাখুন, চার–পাঁচদিনের মধ্যে আবার কিছু একটা করবে।’
কেন এমন আশঙ্কা তাঁর? তৃণমূল কংগ্রেসের বড় সভা𝓡 হয় ২১ জুলাই। তার পর দিনই রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। সে কথা তুলে ধরে অভিষেক বলেন, ‘২১ জুলাই আমাদཧের সমাবেশ হল। ২২ জুলাই ༒পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে ইডি হানা দিল। ২২ জুলাই, ২৩ জুলাই নয় কেন? কেন ২৪ জুলাই নয়? চার–পাঁচদিনের মধ্যে ওরা আবার কিছু একটা করবে।’
বিজেপি কেন এমন করবে? এই নিয়ে আজ ব্যাখ্যা দিয়েছেন ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ। তিনি বলেন, ‘কেন করবে? তার কারণ, ওদের রাজনৈতিকভাবে লড়♕ার ক্ষমতা নেই। দিল্লিতে সব চুড়ি পরে বসে আছে। আর এখানে ইডি–সিবিআইকে লাগিয়েছে। এসো না মাঠে–ময়দানে লড়াই হবে। দু’জনকে গ্রেফতার করে তৃণমূল কংগ্রেসকে শেষ করা যাবে না। বাংলার সংগ্রাম চলবেই।’ সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন তিনি।