করুণাময়ীতে প্রা⛦থমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনে থেকে টেট উত্তীর্🔜ণ আন্দোলকারীদের তুলে বিরুদ্ধে সরব হলেন অপর্ণা সেন, ঋদ্ধি সেন এবং শ্রীলেখা মিত্র। যে ভাবে আন্দোলনকারীদের টেনে হিঁচড়ে এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তার তীব্র নিন্দার করেছেন তাঁরা।
টুইটে অপর্ণা সেন লেখেন, 'অনশনকারীদের গণতান্ত্রিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে তৃণমূল সরকার! অহিংস আন্দোলনের বিরুদ্ধে ১৪৪ ধারা জারি করা হল কেন? সরকারের অনৈতিক আচরণের তীব্র প্রতিবাদ করছ💯ি!' পরে তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন,'যেখানে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হচ্ছে সেখানে মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকারে আঘাত হানা হচ্ছে। পুলিশ লাগিয়ে তুলে দেওয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের বিরুদ্ধে কেন ১৪৪ ধারা জারি হবে? সেটাই তো বুঝতে পারছি না। ১৪৪ ধারা জারি করারꩵ আবেদনই বা হবে কেন আদালতে।'
প্রসঙ্গত, ওই এলাকায় ৯ অক্টোবর থেকে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। আদালতে পর্ষদের আইনজীবী বলে🥂ন, 'আমরা চাই অফিসে কর্মীরা ঢোকা বেরোন। গাড়ির যাওয়া আসা নিশ্চিত করুক পুলিশ।' আদালত বিধাননগর কমিশনারেটকে নির্দেশ দেয়, পর্ষদের কর্মীদের ঢোকা বেরনো নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে। তার পরই রাতে অভিযান চালিয়ে ওই এলাকা থেকে আন্দোলনকারীদের হঠিয়ে দেয় পুলিশ।
এর প্রতিবাদে ফেসবুক ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন অভিনেতা ঋদ্ধি সেন। তিনি লে⭕খেন, 'ধিক্কার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক শান্তিপূর্ণ,যোগ্য আন্দোলনের গায়ে এমন বীভৎস আঘাত করার জন্য। এই জঘন্য কাজের মাশুল গুনতে হবে রাষ্ট্রকে।' এর আগে ধর্মতলায় আন্দোলনকারীদের ধর্না মঞ্চে গিয়েছিলেন তিনি। পুজোর পরই মিষ্টি নিয়ে যান সেখানে। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বাবা-মা এবং বান্ধবী।
সংবাদমাধ্যমকে ফোনে অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র বলেন,'গত রাতে যে ভাবে তুলে দেওয়া হল, এটা গণতꦛান্ত্রিক অধিকারের বাইরে। সাংবিধানিক ভাবে কাউকে এ ভাবে তুলে দেওয়া যায় না। ওঁরা তো শান্তিপ꧙ূর্ণ আন্দোলন করেছিলেন।'