বাজেট ভাষণ শুরু করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। তারপরই শুরু হল বিজেপি বিধায়কদের তুমুল বিক্ষোভ। সেই পরিস্থিতিতে চার মিনিটের মধ্যে বাজেট ভাষণ শেষ করে দেন। অর্থাৎ বাজেট অসমাপ্ত রেখেই বিধানসভা ছেড়ে দেন ধনখড়। পূর্ণাঙ্গ বাজেটের ভাষণ নিয়ে নবান্ন এবং রাজভবনের সংঘাত শুরু হয়েছিল। রাজ্যের পাঠানো ভাষণের খসড়াপত্রের কিছু অংশ নিয়ে আপত্তি জানান ধনখড়। কিন্তু রাজ্যের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রথামতো মন্ত্রিসভায় বাজেট ভাষণ পাশ হয়ে গিয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে শুক্রবার বাজেট ভাষণে রাজ্যপাল কী বলেন, তা নিয়ে জল্পনা চলছিল। রাজ্যপাল ভাষণের পুরোটা পড়বেন নাকি ভাষণের কোনও অংশ নিজের মতো পড়বেন, তা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল। রাজ্যের সঙ্গে সরাসরি সংঘাতে জড়াননি রাজ্যপাল। একইসঙ্গে রাজ্যের লিখে দেওয়া ১৪ পৃষ্ঠার ভাষণও না পড়লেন না। আপডেট :রাজ্যপালকে বিদায় জানাতে এলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আছেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তাঁদের মধ্যে তিন-চার মিনিটের কথা হয়।তুমুল বিক্ষোভের মধ্যে ভাষণ শেষ করলেন। মাত্র চার মিনিটের মধ্যেই ভাষণ শেষ করলেন রাজ্যপাল। অসম্পূর্ণ থাকল বাজেটের ভাষণ।সরকারপক্ষের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া দেওয়া হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী-সহ সব সরকারি বিধায়করা চুপ করে বসে আছেন।ওয়েলে নেমে তুমুল বিক্ষোভ দেখানো শুরু করলেন বিজেপি বিধায়করা। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে তুমুল বিক্ষোভ শুরু হয়। উঠছে ‘ভারত মাতা কী জয়’ স্লোগান।১৪ পৃষ্ঠার বাজেট ভাষণ ছিল।বাজেট ভাষণ পড়া শুরু করলেন রাজ্যপাল।বিধানসভায় ঢুকে গেলেন রাজ্যপাল।মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কিছু বলতে দেখা যায় রাজ্যপালকে। ধনখড়কে কিছুটা হাত নাড়িয়ে কিছু বলতে দেখা যায়।বিধানসভায় বি আর আম্বেদকরের মূর্তিতে মাল্যদান করলেন রাজ্যপাল।রাজ্যপালকে স্বাগত জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।বিধানসভায় পৌঁছে গেলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। ঘড়ি ধরে ঠিক ১ টা ৪৮ মিনিটে বিধানসভায় পৌঁছান তিনি।