পয়লা বৈশাখ থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে যাচ্ছে রাজভবনের দরজা। সেজন্য রাজভবনকে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের আগে শনিবার সকালে বাংলা ভাষায় রাজ্যবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সেইসঙ্গ🤪ে তাঁর বার্তা, বাংলায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে হবে। নিজের গৌর𒊎ব ফিরে পাবে বাংলা।
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে শনিবার সকালে শান্তি মিছিল এবং সাইকেল র্যালি হয়। রাজভবন থেকে সেই শান্তি মিছিল শুরুর আগে বাংলা ভাষায় বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে রাজ্যপাল দাবি করেন, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য পয়লা বৈশাখের সকালে শান্তি মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। শান্তির ক্ষেত্রে যুব সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলেও মন্তব্য 𓃲করেন রাজ্যপাল।
রাজ্যপালের দাবি, যুবশক্তি যে কোনও কাজ করতে পারে। জেগে উঠেছে যুবশক্তি। পৃথিবীতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হবে। বাংলায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে হবে যুবশক্তিকে। দেশেও শান্তি ফিরিয়ে আনার আর্জি জানান রাজ্যপাল। তিনি বলেন, ‘এই নববর্ষে এক নয়া ভোরে প্রবেশ করল (বাংলা)। যুবশক্তি জাগ্রত হয়েছে। সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করবে যুব সমাজ। নিজে🐽র গৌরব ফিরে পাবে বাংলা। সকলের মঙ্গল কামনা করছি।’
আমজনতার জন্য খুলে যাচ্ছে রাজভবন
ব্রিটিশ আমলের ঔপনিবেশিক মানসিকতা ভেঙে ফেলতে আমজনতার জন্য রাজভবনের দরজা খুলে দেওয়া হচ্ছে। আজ সকাল ১০ টা ৩০ মিনিটে সেই ঐতিহাসিক পদক্ষেপ করতে চলেছেন রাজ্যপাল। গত ২৯ মার্চ তাঁর উপস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে রাজভবনের 🐭চাবি তুলে নেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে আমজনতার জন্য ‘জন রাজভবন’-র (আমজনতার জন্য রাজভবনের দরজা খুলে যাওয়ায় সেই নাম দেওয়𝓀া হয়েছে) দরজা খুলে দেওয়া হচ্ছে। সেজন্য সাজিয়ে তোলা হয়েছে রাজভবনকে।
তারপর থেকে রাজভবনের ভিতরে এব🦹🉐ং বাইরে হেঁটে দেখতে পারবেন সাধারণ মানুষ। এতদিন যে কালো রেলিঙের ফাঁক থেকে যে রাজভবনকে দেখতে হত মানুষকে, সেই রাজভবনের মধ্যেই করা যাবে ‘হেরিটেজ ওয়াক’।
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )