কলকাতায় পা রেখেই বিজেপির রাজ্য দফতরে যান অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। তিনি বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য। সংগঠনꦫের মরা গাঙে বান আনতে আবার তাঁকে সামনে নিয়ে আসা হয়েছে। বিজেপি কার্যালয় থেকে তিনি সাংবাদিক বৈঠকে বলেছিলেন, কখনও কখনও একটু পাওয়ারের প্রয়োজন হয়। আসলে তখন অনেকেই ধরতে পারেননি মিঠুন কোন ক্ষমতার কথা 🅷বলছেন। অবশেষে তাঁকে রাজ্যসভার সদস্য করার কথা ভাবছে বঙ্গ–বিজেপি।
বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছে? সূত্রের খবর, বঙ্গ–বিজেপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি রাজ্যসভার সাংসদ হতে চেয়েছেন। তাহলে যে নিরাপত্তা বলয় পাওয়া🍬 যাবে তাতে রাজ্যের সর্বত্র প্রচারের জন্য চষে বেড়ানো যাবে। এই প্রস্তাবে রাজি হয়েছে বিজেপি। আগে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে রাজ্যসভায় সাংসদ ছিলেন তিনি। হারের ধাক্কায় দলীয়🎀 কর্মী–সমর্থকদের মনোবল এখন তলানিতে চলে গিয়েছে। তাই রাজ্য নেতৃত্বের উপর ভরসা না করে বাংলায় মিঠুনকে সময় দিতে বলেছে কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতৃত্ব।
কার জায়গায় যাবেন মিঠুন? বিজেপি সূত্রে খবর, সংস্কৃতি জগৎ থেকে রাজ্যসভার সাংসদ হওয়া রূপা গ🧜ঙ্গোপাধ্যায়ের শূন্য আসনে মিঠুন চক্রবর্তীকে পাঠাতে চায় বঙ্গ–বিজেপি। ইতিমধ্যেই সেই প্রস্তাব কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে পৌঁছেছে। তব🍎ে এখনও সেখান থেকে কোনও সাড়াশব্দ মেলেনি। ইতিমধ্যেই সুকান্ত মজুমদারকে বলতে শোনা গিয়েছে, মিঠুন চক্রবর্তী পরমাণু বোমা। ঠিক সময়ে চার্জ করা হবে। তাতেই বোঝা যাচ্ছে বড় ভাবনা রয়েছে ফাটাকেষ্টকে নি🍎য়ে।
আর কী জানা যাচ্ছে? সূত্রের খবর, মঙ্গলবার বিজেপির একাধিক নেতা ন্যাশনাল লাইব্রেরির শ্রমিক সংগঠনের বৈঠকে মিঠুন চক্রবর্তীকে রাজ্যের কোনও লোকসভা আসনে প্রার্থী করার প্রস্তাব দেন। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখেই এই প্রস্তাব দেওয়া হয়। যদিও মিঠুন নিজে রাজ্যসভার সদস্য হতে চান বলে দলকে জানিয়েছেন। বঙ্গ–বিজেপি তাতে সায় দিয়েছে। ꦛএখন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সবুজ সংকেত পেলেই তোড়জোড় শুরু হবে।