অযোধ্যার নবনির্মিত রামꦐমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়ে গিয়েছে। তখন ভিআইপি ছাড়া সাধারণের প্রবেশ করার অধিকা🔴র ছিল না। তাই মঙ্গলবারই ছিল সর্বসাধারণের জন্য রাম দর্শনের প্রথম দিন। তাই এখন সেখানে সকলেই ভিড় জমাচ্ছেন রামমন্দির তথা রামলালাকে দেখার জন্য। আর সব ঠিক থাকলে, আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি একদিনের সফরে অযোধ্যা সফরে যাবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আর তাঁর সঙ্গী হবেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিজেপি বিধায়করা। ইতিমধ্যেই মন্দির কমিটি হিসেব দিয়েছে, প্রথম দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যা ৫ লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছে। আগামী কয়েকদিনে জনজোয়ার হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এবার সেখানে দলবল নিয়ে যেতে চলেছেন শুভেন্দু অধিকারী।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দলীয় নেতাদের উদ্দেশে বার্তা দিয়েছিলেন, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন নিজ নিজ রাজ্যে থেকেই বিষয়টি দেখতে, প্রদীপ জ্বালাতে। আর প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশ মেনে শুভেন্দু অধিকারী মঙ্গলবার তাঁ♑র কর্মসূচি কলকাতা ও হাওড়া জেলার মধ্যেই রেখেছিলেন। তবে আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি বিমানে চেপে তিনি তাঁর দলীয় বিধায়কদের নিয়ে রামমন্দিরে রামলালার দর্শনে যাবেন বলেই সূত্রে❀র খবর। অযোধ্যায় রাম দর্শনের পরিকল্পনা করেছেন স্বয়ং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলার বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে অযোধ্যা থেকে ফিরবেন বিজেপি বিধায়করা বলে সূত্রের খবর।
অন্যদিকে সেখানে মন্দির, মূর্তি দেখার ফাঁকে বিধায়কদের সঙ্গে তিনি কিছু আলোচনা সেরে নেবেন। ১১ তারিখ কলকাতায় ফিরবেন। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে রাজ্য বিধানসভার বাজেট অধিবেশন। তাই অধিবেশনে যোগ দিতে কলকাতায় ফিরবেন বিজেপি বিধায়করা। ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার এবং ১১ ফেব্রুয়ারি রবিবার। ওই দিন বিধানসভা ছুটি থাকবে। তাই ওই দুটি দিনেই অযোধ্🐽যা সফর রাখা হয়েছে। ওই দিন দুটিতে অধিবেশনের কাজ থাকবে না জেনেই বিরোধী দলনেতা রামমন্দির দেখতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
আরও পড়ুন: ‘আমি জ্যোতি বসুর কাছে গিয়েছিলাম’🍬 মমতা, ‘উনি এ🦹কজন মিথ্যুক’ পাল্টা সেলিম
তবে সোমবার বিজেপি বিধায়করা বাজেট অধিবেশনে যোগ দেবেন। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বঙ্গ–বিজেপির এক নেতা বলেন, ‘অযোধ্যায় এখন জনজোয়ার নেমেছে। আগামী ১৫ দিনের আগে এই ভিড় কমবে বলে মনে হয় না। তার উপর আবার সামনে লোকসভা নির্বাচন আছে। 𒆙তাই সবদিক বিবেচনা করেই রাম দর্শনের জন্য এই দিনটি ঠিক করা হয়েছে।’ একদিন আগেই ডিএ আন্দোলকারীদের মঞ্চ থেকে বাংলার আগুন জ্বলবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তারপর দলীয় বিধায়কদের নিয়ে অযোধ্যায় গিয়ে রামমন্দিরের দর্শন করিয়ে সেই উত্তাপ বাংলায় ছড়িয়ে দেওয়ার কৌশল নিতে পারেন তাঁরা বলে মনে করা হচ্ছে।