রাজ্য–রাজনীতিতে সাল নিয়ে এবার বিতর্ক দানা বেঁধেছে। আর তা শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। আবার বলা হচ্ছে ২০৩৬ সালে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এইসব কথা উঠে আসছে শাসকদলের পক্ষ থেকেই। আর 🦩তা নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে বলে নয়া জল্পনা উস্কে দ🔜িলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর দাবি, মমতা জায়গা ছাড়ছেন না, তাতেই দমবন্ধ হয়ে আসছে অভিষেকের। তাই এইসব কথা হচ্ছে।
ঠিক কী বলেছেন মেদিনীপুরের সাংসদ? আজ, বুধবার ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমের মুখোম𒅌ুখি হয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘আসলে এটা করানো হচ্ছে। কারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জায়গা ছাড়ছেন না। ২০১৯ থেকে দিদি প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে ব্যানার লাগিয়ে হাওয়া গরম করা হয়েছিল। ব্রিগেডের মাঠে সভা করে আওয়াজ তোলা হয়েছিল দিদিকে দিল্লি পাঠানোর। কিন্তু দিদি ৩৪ থেকে ২২ সংখ্যায় নেমে গেলেন। ১২টি আসন গায়েব হয়ে গেল। গত জানুয়ারি মাসের নির্বাচনেও হাওয়া গরম করা হল বিস্তর। কিন্তু মানুষ হারিয়ে দিলেন।’
পরিস্থিতি এমন কেন হচ্ছে? এই বিষয়ে দিলীপ ঘোষের কটাক্ষ, ‘ওনার বোঝা উচিত যে, তাঁর পার্টির লোকেরা তাঁকে চাইছে না মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে। তিনি পিছনের দরজা দিয়ে আবার মুখ্যমন্ত্রী হয়ে গেলেন। তাই পার্টির লোকেদের আর ভাইপোর দমবন্ধ হয়ে যাচ্ছে। উনি কিছুতেই জায়গা ছাড়ছেন না। আবার হাওয়🌼া তোলা হয়েছে যে, এবার অনেক হয়েছে ২০২৪ সালের মধ্যে আপনি বিছানা গুটিয়ে ফেলুন দিল্লি যেতে হবে। ছেড়ে দিতে হবে গদি। এটা একপ্রকার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ওখান থেকে সরাবার জন্য এই ধরনের একটা মুভমেন্ট তৈরি করা হয়েছে।’