কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন রাজ্যে পর্যাপ্ত চালের যোগান রয়েছে। তারপরেও কয়েকদিন ধ🔜রে চালের দাম বেড়েই চলেছে। এক বেলা ভাত ছাড়া বাঙালির চলে না। সেখানে চ𒈔ালের দাম বাড়ার ফলে মধ্যবিত্ত বাঙালির পকেটে টান পড়েছে।
বাংলাদেশে চাল রফতানির ফলে এর🍷াজ্যে চালের ঘাটতি করার কথাও মনে করছেন অনেক কৃষি বিশেষজ্ꩵঞরা। তাঁদের মতে গত মাসে বাংলাদেশে যে পরিমাণে চাল গিয়েছে তার ফলে এখন বাজারে চালের টান দেখা শুরু হয়েছে। আর সেই কারণেই দাম বাড়ছে। যদিও এ তত্ত্ব অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান এবং পুরুলিয়া জেলাতে যে হারে ধান উৎপাদন হয়েছে তাতে কোনও ভাবেই চালের ঘাটতি হওয়ার কথা নয়। একই কথা বলছেন পশ্চিমবঙ্গ রাইস মিল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং রাইস মিলগুলির সর্বভারতীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুশীল চৌধুরী।
তাহলে এখন প্রশ্ন উঠেছে চালের কেন বাড়ছে?
বিভ🔯িন্ন বা𝓀জার ঘুরে দেখা গিয়েছে মধ্যবিত্ত বাঙালির পছন্দের চাল মিনিকেটের দাম গত কয়েকদিনে বেড়ে ৪৫-৪৮ টাকায় পৌঁছেছে। অথচ কিছুদিন আগেই বাজারে ৪০-৪২ টাকায় এই চল পাওয়া যেত। তবে শুধু মিনিকেট নয় মোটা চালের দামও বেশ কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। দাম বেড়েছে গোবিন্দ ভোগ , বাসমতি এবং বাঁশকাঠি চালেরও।
যদিও দඣেখা গিয়েছে পাইকারি বাজারে চালের দামে কোনও হেরফের হয়নি। মোটামুটি একই রয়েছে। তাছাড়া, নতুন করে বোরো ধান চাষ শুরু হয়েছে। তা গোলায় উঠতে আরও আড়াই থেকে তিনমাস সময় লেগে যাবে। এরপরেও অবশ্য চালের দাম খুব বেশি বাড়ার কথা নয় বলেই কৃষি বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন। কিন্তু তাও বাড়ছে দাম, যা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।