গত ২৫ মার্চ কল্যাণী আদালত চত্বর থেকেꦗ আচমকা নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল সকলের প্রিয় ঘনা। পরে জানা যায় ঘনা নিখোঁজ হয়নি, তাকে অপহরণ করা হয়েছিল। সেই ঘটনায় রানাঘাটের এসপির নির্দেশে তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আজ কল꧒কাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শম্পা সরকার এই নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে কল্যাণী আদালত পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু, চার মাস কেটে যাওয়ারꦚ পরেও কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় পুলিশ নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন কল্যাণী আদালতের কয়েকজন আ⛎ইনজীবী।
আসলে ঘনা হল একটি বরাহ, চলতি কথায় যাকে বলা হয় শূকর। গত চার বছর ধরে কল্যাণী আদালত চত্বরে আইনজীবীদে🧸র লালন পালনে বেড়ে উঠেছিল ঘনা। অনেক আইনজীবী তাকে বিস্কুট, পাউরুটি যেমন খাওয়াতেন অনেকে আবার ব💧াড়ি থেকে খাবার নিয়ে এসেও তাকে খাওয়াতেন। সব মিলিয়ে সকলের আদরের ছিল ঘনা। কল্যাণী আদালত চত্বরের কুকুরদের সঙ্গে বেশ মিলে🅷মিশে গিয়েছিল এই শূকর। কিন্তু, ২৫ মার্চ থেকে আচমকা নিখোঁজ হয়ে যায় ঘনা। পরে জানা যায় কয়জন দুষ্কৃতী একটি সাদা গাড়িতে করে এসে ঘনাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। স্থানীয় একজন তার ভিডিয়ো করেন। এরপরে কল্যাণী থানায় ঘনাকে ফিরিয়ে আনার অনুরোধ জানান আইনজীবীরা।
তাদ🎃ের বক্তব্য, আদালত চত্বরই ছিল ঘনার বাসস্থান। আদালত চত্বর ছেড়ে খুব একটা বাইরে যেত না সে। অপহরণের বিষয়টি জানতে পেরে অভিযোগ করেছিলেন আইনজীবী অনুমিতা ভদ্র। শেষে আইনজীবী শিবাজী দাস সহ ৬ জন কলকাতা🐽 হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। সেই মামলায় এসপির নেতৃত্বে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়ে কলকাতা হাইকোর্ট।