আরজি কর মেডিক্যালে তরুণী চিকিৎসকের খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতার একমাত্র অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের নারকো অ্যানালিসিস টেস্ট করাতে চায় সিবিআই। এজন্য ইতিমধ্যে আদালতে আবেদন করেছে তারা। অনুমতি পাওয়া গে🌜লে নারকো পরীক্ষার জন্য তৎপরতা শুরু করা হবে বলে জানানো হয়েছে সিবিআইয়ের তরফে। তবে নারকো পরীক্ষা করতে গেলে প্রয়োজন অভিযুক্ত ও চিকিৎসকের অনুমতিও।
আরও পড়ুন - শৌচালয়ের দেখভালও করতে পারে না! পূর্ত ✤দফতরের ভূমিকায় ক্ষু﷽ব্ধ আদালত
পড়তে থাকুন - মালদায় কিশোরীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত হাতুড়ে ডাক্🌺তার, ৯ দিনেই চার্জশিট দিল পুলিশ
আরজি কর মেডিক্যালের ঘটনায় গত ৯ অগাস্ট রাতে কলকাতা পুলিশের চতুর্থ ব্যাটেল📖িয়নের ব্যারাক থেকে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। তার পর ঘটনার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে গেলে কেন্দ্রীয় এজেন্সির হেফাজতে যায় অভিযুক্ত। কলকাতা পুলিশের হেফাজতে থাকার সময় সঞ্জয় অপরাধ কবুল করেছে বলে দাবি করেছিলেন তদন্তকারীরা। কিন্তু সিবিআই হেফাজতে যেতেই খুন ও ধর্ষণে যুক্ত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে সে। সিবিআইকে সে জানায়,🧸 সে সেমিনার রুমে গিয়েছিল। কিন্তু আগে থেকেই ঘটনাস্থলে পড়ে ছিল দেহ। এর পর সঞ্জয়ের পলিগ্রাফ পরীক্ষা করানোর সিদ্ধান্ত নেয় সিবিআই। সেই পরীক্ষায় সম্মতি দিয়েছিল অভিযুক্ত। এবার সঞ্জয়ের নারকো অ্যানালিসিস টেস্ট করাতে চান তদন্তকারীরা।
নিয়ম অনুসারে নারকো অ্যানালিসিস পরীক্ষা করতে আদালতের অনুমতি প্রয়োজন হয়। যার পরীক্ষা হবে তাঁর অনু🦩মতি লাগে। এছাড়া একজন চিকিৎসক যার পরীক্ষা হবে তার শারীরিক পরীক্ষা করে নারকো অ্যানালিসিস পরীক্ষার যোগ্য কি না তার ছাড়পত্র দেন।
আরও পড়ুন - ‘ইহা পে আরজি কর হো জায়েগা’, বেসরকারি হাসপাতালের মহিলা চꦦিকিৎসককে হুমকি
নারকো অ্যানালিসিস পরীক্ষা কী?
এই পরীক্ষায় ব্যক্তির ওজন ও অন্যান্য শারীরিক মাপকাঠি অনুসারে তার দেহে নির্দিষ্ট পরিমাণে মাদক প্রবেশ করানো হয়। ꦰমাদকের পরিমাণ নির্দিষ্ট করা ও তা প্রয়োগ করার জন্য থাকেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। মাদকের প্রভাবে ব্যক্তি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়। তখন সে মিথ্যে কথা বলতে পারে না। তবে এই পরীক্ষা যেহেতু অপ্রকৃতস্থ অবস্থায় করা হয় তাই এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।