অবশেষে কিছুটা পিছু হটেছে সিইএসসিꩲ। গ্রাহকদের ক্ষোভ-আন্দোলন ও রাজ্যের কড়া অবস্থানের কাছেই বিদ্🌄যুৎ সংস্থা নতিস্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে বলে দাবি করলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
রবিবার সিইএসসির তরফে জানানো হয়, আপাতত এপ্রিল এবং মে মাসের বিল স্থগিত রাখা হচ্ছে। তবে কতদিন স্থগিত রাখা হ𝔉চ্ছে, সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। সিইএসসির সেই ঘোষণার পর একটি টুইটারে ভিডিয়োবার্তায় বিদ্যুৎমন্ত্রী বলেন, ‘আমি সিইএসসির উপর চাপ সৃষ্টি করতে থাকি এবং ওদের কোনও যুক্তিতেই আমি খুশি হইনি। সেজন্য পেপারে অ্যাড দিতে বলি। কিন্তু তারপরও খুশি না ಞহয় গতকাল (শনিবার) মিটিং ডেকেছিলাম। (রাজ্যের) প্রচন্ড চাপের কাছে নতিস্বীকার করে এবং মানুষের চাপের কাছে নতিস্বীকার করে ওরা আপাতত এপ্রিল এবং মে মাসের বিল আপাতত স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিশ্চিতভাবে এটা মানুষের পক্ষে আনন্দায়ক খবর।’
যদিও সাময়িকভাবে বিল স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও অস্বাভাবিক চড়া বিল মকুব বা কমানোর বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। গ্রাহকদের বক্তব্য, যা বিল তার দু'তিন গুণ বেশি অঙ্কের বিল পাঠিয়ে শুধু বলা হচ্ছে, বিল স্থগিত রাখা হচ্ছে। ভুল ন𒉰া শুধরে ক্ষোভে সাময়িক মলম লাগানোর চেষ্টা করার ফলে গ্রাহকরা আদতে কতটা স্বস্তি পাবেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। যদিও সিইএসসির তরফে জানানো হয়েছে, বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের ভিত্তিতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।