শিক্ষা দফতর নির্দেশ দিয়েছিল, ৩১ অ✅গস্টের মধ্যে শেষ করতে হবে স্নাতকে ভর্তির প্রক্রিয়া। কিন্তু সেই নির্দেশের পরও দেখা যায়, একাধিক কলেজে এখনও আসন ফাঁকা রয়েছে। এই নিয়ে যথেষ্ট বিড়ম্বনায় পড়তে হয় কলেজগুলিকে। আবার শিক্ষা দফতরের নির্দেশের পরও মেলেনি পড়ুয়া। এই পরিস্থিতি বিকল্প পথই আবার বেছে নিতে হল। আর তা হল— কলেজে ভর্তির সময়সীমা বাড়ানো। শিক্ষা দফরের পক্ষ থেকে নির্দেশিকায় 🥀এই বিষয়টিই জানানো হয়েছে। তাতে আরও একবার দেখা হবে আসন ভর্তি হয় কিনা। এরপরও যদি আসন ভর্তি না হয় তাহলে কোন পথে হাঁটবে শিক্ষা দফতর সেটা ঠিক হয়নি।
কত তারিখ পর্যন্ত বাড়ল সময়সীমা? এদিকে পরিসংখ্যান বলছে, নির্দিষ্ট সময়সীমা প༺েরিয়ে গেলেও রাজ্যের কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এখনও প্রচুর স্নাতক স্তরের আসন ফাঁকা পড়ে রয়েছে। তাই স্নাতক স্তরের প্রথম বর্ষের আসন পূরণ করার জন্য সময়সীমা বাড়িয়ে দিয়েছে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতর। তাদের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্নাতক স্তরে ভর্তির প্রক্রিয়া চলবে। তারপর বিষয়টি নিয়ে ভাবা যাবে। যদিও এই তারিখের পর দুর্গাপুজোর মরশুম পড়ে যাচ্ছে। তখন ছুটি থাকবে। সুতরাং আবার ভর্তির প্রক্রিয়াটি পুজোর পরই ভাবা হবে।
কেমন প্রক্রিয়া চালু হয়? কলেজে ভর্তির দিনক্ষণ প্রকাশ করেছিল উচ্চশিক্ষা দফতর। সেই তারিখ অনুযায়ী, প্রত্যেকটি কলেজের নিজস্ব অনলাইনেই শুরু হয় কলেজে ভর্তির প্রক্রিয়া। পয়লা জুলাই থেকে খুলে যায় স্নাতকে ভর্তির পোর্টাল। তারপর জানানো হয় এই ভর্তির প্রক্⛦রিয়া শেষ করতে হবে ৩১ অগস্টের মধ্যে। কিন্তু সূত্রের খবর, নির্দিষ্ট তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনও বহু কলেজের একাধিক বিষয়ে আসন ফাঁকা রয়েছে। তাই আবার বাড়া𝕴নো হল ভর্তির সময়সীমা। শিক্ষা দফতর এভাবে কলেজগুলির পাশে দাঁড়াল বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শহরের বুকে ঘটছে একের পর এক পথ দুর্ঘটনা, সুরক্ষায় পৃথক তহবি🏅ল গড়ছে রাজ্য
আর কী জানা যাচ্ছে? আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্নাতকে ভর্তির প্রক্রিয়া চলবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা দফতর। রাজ্যের সমস্ত কলেজে পৃথকভাবে অ্যাডমিশন 🗹প্রক্রিয়া শুরু আগে হতো, মেধাতালিকা প্রকাশ করা হতো, সেভাবেই ভর্তি নেওয়া হয় পড়ুয়াদের। কলেজের নিজস্ব পোর্টালের মাধ্যমেই হয়েছে ভর্তির প্রক্রিয়া। এই বছর থেকেই রাজ্যে শুরু হয়েছে চার বছরের স্নাতক কোর্স। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের অনীহা বেশ চাপে ফেলে দিয়েছে কলেজ এবং শিক্ষা দফ𓂃তরকে। বহু পড়ুয়া ভর্তি হয়ে আবার ছেড়েও দিয়েছে। সেটাই ভাবিয়ে তুলেছে শিক্ষকদের।