আজ কলকাতা থেকে গ্রেফতার করা হল প🐽র্ণগ্রাফি কাণ্ডের মূল পান্ড🎐াকে। রবিবার তাকে গ্রেফতার করল সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পর্ণগ্রাফি চক্রের মডেল সরবরাহ করত প্রকাশ দাস। আজ তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে তরুণী–যুবতীদের টোপ দিয়ে এই পেশায় নামানোর অভিযোগ রয়েছে। এক মডেলের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে প্রকাশ দাসকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, গতবছর ডিসেম্বর মাসে পেশায় মডেল এক যুবতী বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থ🃏ানায় অভিযোগ দায়ের ক🐟রেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, এক ব্যক্তির সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর পরিচয় হয়। সেই সূত্রে কাজের জন্য রানিকুঠিতে আসতে বলে সে। কারণ সেখানেই প্রোডাকশন হাউজ রয়েছে বলে জানানো হয়েছিল। যুবতীকে টলিউডে সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়। প্রথমে দুটো ছোট কাজ দিলেও পরে মাদক পান করিয়ে নগ্ন ছবি তোলা হয়। সেটা দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করিয়ে একাধিক পর্ণগ্রাফি শ্যুট করতে বাধ্য করা হয়েছিল।
এই অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। মার্চ মাসে পাঁচজনকে গ্রেফতার করে সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। তবে মূল অভিযুক্ত অধরাই ছিল। অবশেষে রিজেন্ট পার্ক এলাকা থেকে অভিযুক্ত প্রকাশ দাসকে গ্রেফতার করে বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, উঠতি মডেলদের কাজের টোপ দিয়ে 🐷এই কাজে নামানো হতো। এমনকী এই চক্রের হাতে মডেলদের তুলে দিয়ে টাকা রোজগার করত সে।
পুলিশ অভিযুক্তের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে। সেখান থেকেই গোটা চক্রের হদিশ মিলবে বলে মনে করছেন সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। আজ অভিযুক্তকে বিধাননগর আদালতে তোলা হবে। এই ঘটনার নেপথ্যে কারা কারা আরও জড়িত তা খতিয়ে দেখতে চাইছে পুলিশ। ফোন ঘেঁটে একাধিক তথ্য হাতে এসেছে পুলিশের বলে ♓জানা গিয়েছে।