ডিএর দাবিতে আন𝓡্দোলনে নেমেছেন সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। সোমবার সরকারি কর্মচারীদের ৩৬টি সংগঠন একযোগে পেন ডাউন কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল। বিভিন্ন অফিসে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে বলেও দাবি করা হচ্ছে। গত কয়েকদিন ধরে এনিয়ে আন্দোলনও চলেছে। ধরনা, অনশন সবই চলছে। তবে বাস্তবে কেমন সাড়া পড়ল এই পেন ডাউন কর্মসূচিতে?
পরিসংখ্য়ান বলছে সোমবার নবান্নে মোট উপস্থিতির হার ছিল ৯৬ শতাংশের বেশি। মহাকরণে উপস্থিতির হার ছিল ৯৫ শতাংশের বেশি। অন্য দফতরেও উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৯৬ শতাংশের বেশি। ꦡকার্যত স্বাভাবিক যে উপস্থিতি থাকে অন্যান্যদিন তার তুলনায় সোমবার সপ্তাহের প্রথম দিন যেন উপস্থিতি হয়েছে একেবারে হইহই করে। কিন্তু কেন এমন হল?
সূত্রের খবর, সোমবার অফিসে আসার জন্য় কার্যত বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। চারটি কারণ ছাডা় বাধ্য়তামূলকভাবে অফিসে যোগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কার্যত তারপর আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাননি সরকারি কর্মচারীদের অনেকেই। কারণ সার্ভিস বুক ঠিকঠাক থাকুক এমনটাই চান সিংহভাগ কর্মচারী। সেকারণেই মনে ডিএর প্রত্যাশা থাকলে🗹ও অফিসে আসতে ভোলেননি সিংহভাগ সরকার কর্মচারী।
অন্যদিকে শাসক দল প্রভাবিত কর্মচারী সংগঠন ইতিমধ্য়েই এই পেনডাউনের বিরুদ্ধে পালটা রাস্তায় নামতে শুরু করেছে। তাদের দাবি, ডিএ মেটানোর চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। কিন্তু এভাবে কাজে ফাঁকি দিয়🐷ে পেন ডাউনকে মানা যায় না। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদেও সরব হয়েছেন তারা। তাদের দাবি কেন্দ্রীয় বঞ্চনা🐻র জন্য সর💛কার ডি এ দিতে পারছে না।
তবে ডিএর দাবিতে আন্দোলনকে ঘিরে সরকারি কর্মচারীরাও এখন দ্বিধাবিভক্ত। আন্দোলনকে সমর্থন করলেও প্রকাশ্য়ে আসতে চাইছেন না অনেকেই। চাকরিতে যাতে দাগ না পড়ে সেব্যাপারে তারা সচেষ্ট। তবে আগামী দিনে এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতা কতটা থাকলে তা নিয়ে🉐ও প্রশ্ন উ꧑ঠছে।
তবে এদিন অবশ্য বিপরীত ছবিও দেখা গিয়েছে। কোচবিহার, বীরভূম, মুর্শিদাবাদে এদিন দেখা যায় অফিসে এসেও অনেকে অফিসের বাইরে বিক্ষোভ আন্দোলඣনে শামিল হয়েছিলেন। আবার কিছু ক্ষেত্রে প্রভাবও পড়েছে জেলার অফিসগুলিতে। তবে পরবর্তীতে ডিএ বঞ্চনার প্রতিবাদে আন্দোলন কতটা টেকে, কতটা ধারাবাহিকভাবে কর্মচারীরা কাজকর্ম লাটে তুলে এই আন্দোলনে শামিল হন তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT 🦄App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup