সকালে উঠে এক কাপ দার্জিলিং চা। কিং꧙বা প্রচন্ড ক্লান্তিতে ধোঁয়া ওঠা দার্জিলিং চা। মেজাজটাই একেবারে ফুরফুরে হয়ে যায়। কিন্তু আপনার কি মনে হচ্ছে দার্জিলিং চা বলে যেটা কিনছেন সেটা কি আদৌ দার্জিলিং চা? নাকি নেপালের চাকেই দার্জিলিং চা বলে ঘরে তুলে আনলেন? এদিকে চা মালিক পক্ষের দাবি, দার্জিলিং চায়ের নাম করে দেদারে বিকোচ্ছে নেপালের চা। আর এর জেরে বিভ্রান্ত ক্রেতারা। স্বাদে গন্ধে সেই যে দুটি পাতা, একটি কুড়ির জাদু তাতেও এবার হাত দিয়েছে অসাধু ব্যবসায়ীরা।
এদিকে সংসদের বাণিজ্য বিষয়ক স্ཧট্যান্ডিং কমিটির রিপোর্টেও দার্জিলিং চায়ের ভয়াবহ স🐼ংকট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এখানেই প্রশ্ন উঠছে তবে কি পরিকল্পিতভাবে দার্জিলিং চাকে আরও সংকটের গভীর খাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে?
অভিযোগ উঠছে চোরাপথেও নেপালের চা এই দেশের বাজারে ঢুকে পড়ছে। তারপর দার্জিলিং চায়ের নাম করে তা দেদারে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। এ𝔉র জে♔রে প্রকৃত দার্জিলিং চা এর কৌলিন্যকে ঘিরে এবার বড় সংকট।
এনিয়ে কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান স্মল টি গ্রোয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনস ইতিমধ্যেই এনিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে। তাঁদের দাবি, নেপালের চা ভারতে আসছে। আর এর জেরে মার খাচ্ছে উত্তরবঙ্গের চা। কোনও আমদানি শুল্𒉰ক না দ﷽িয়েই ভারতে চলে আসছে নেপালের চা। এরপর অপেক্ষাকৃত কম মানের সেই নেপালের চাকেই দার্জিলিং൲ চা বলে চালিয়ে দেওয়া🧸 হচ্ছে।