রবিবারই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন। সেটিংয়ের অভিযোগ তুলেছিলেন। আর সোমবার দলের হেস্টিংস অফিসে থেকেও মিটিংয়ে দেখা গেল না দিলীপ ঘোষকে। তুমুল বিতর্ক তাঁর এই অনুপস্থিতিকে ঘিরে। একেꦅর পর এক ক্ষেত্রে যখন তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ, নবানꦯ্ন অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে দল তখন বঙ্গ বিজেপির বৈঠকে ব্রাত্য থাকলেন দিলীপ ঘোষ।
কিন্তু কেন দিলীপ ঘোষক🐻ে দেখা গেল না গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে? হেস্টিংসের কার্যালয়ে থেকেও কেন গেলেন না বৈঠকে? এনিয়ে দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়ে দেন, হতে পারে উনি হয়তো ব্যস্ত ছিলেন তাই আসেননি। অথবা একটা মিটিং শুরুর পরে অনেক সময় দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেই জন্য হয়তো বুঝতে পারেননি মিটিং হচ্ছে।
আর সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কোনও কথা না বলেই হাত নেড়ে রাতে দফতর ছাড়লেন দিলীপ। কিন্তু রেখে গেলেন একরাশ প্রশ্ন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এদিন চারতলায় মিটিং হচ্ছিল। আর আটতলায় ছিলেন দিলীপ ঘোষ। একই বিল্ডিংয়ে থেকে সুকান্তর মিটিংয়ে এলেন না দিলীপ। নাকি ঢুকতেই পারলেন না তিনি? গত কয়েকদিন ধরেই ঝড়ের পূর্বাভাসটা দেখা যাচ্ছিল। নানা বেফাঁস মন্তব্য করছিলেন তিনি। কিন্তু এদিন একেবারে সেই বিতর্ক উসকে উঠল কয়েকগুণ।
সন্ধ্য়া ৬টা থেকে রাত ৯টা ৪০ মিনিট পর্য🔯ন্ত দফতরে থাকলেন দিলীপ। তবে কি গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে ঢুকতে দেওয়া হꦆল না দিলীপকে? থমথমে মুখে রাতে বেরিয়ে যান তিনি। এবার দিলীপ ঘোষ কী ভূমিকা নেন সেটাই দেখার। অন্য়দিকে দিলীপের সম্পর্কে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কী ব🌟্যবস্থা নেয় সেটাও দেখার।