সব ঠিক থাকলে মে মাসে হবে পঞ্চায়েত নির্বাচন। এই প্রেক্ষাপটে দুয়ারে সরকার কর্মসূচির মেয়াদ বৃদ্ধি হয়েছে। আর এই কর্মসূচি ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়েছে। আবার ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা সফর রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সুতরাং সব ঠিক থাকলে মে ভোট পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা। আর মে মাসে কবে পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে সেটা নি🌊য়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছ🍌ে প্রশাসনের মধ্যে। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচন তিন দফায় হয়েছিল ১–৫ মে’র মধ্যে।
বিষয়ট🐼ি ঠিক কী ঘটেছে? দুয়ারে সরকার প্রকল্পের মাধ্যমে এখন দুটি কাজ হচ্ছে। এক, সামাজিক প্রকল্প পৌঁছে যাচ্ছে প্রান্তিক মানুষের দুয়ারেও। দুই, আর এই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জনসংযোগের একটা বড় ক🃏াজও সম্পন্ন হচ্ছে। তাই মানুষের মন বুঝতে এটা বাড়ানো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এই দুয়ারে সরকার চলার কথা ছিল ১–২০ এপ্রিল পর্যন্ত। সেখানে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তাতে বহু মানুষ সামাজিক প্রকল্পের আওতায় ঢুকে পড়বে। ফলে গ্রামীণ ভোটব্যাঙ্ক বাড়বে। বিরোধী দল বিজেপি তাই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সরাসরি বিরোধিতা করতে নেমেছে। যদিও গত ১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া পঞ্চম দফার দুয়ারে সরকার কর্মসূচি বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছিল ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আর কী জানা যাচ্ছে? নবান্ন সূত্রে খবর, মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দিতেই দুয়ারে সরকার কর্মস💮ূচ🧸ি বাড়ানো হয়েছে। এখানে কোনও নির্বাচন লক্ষ্য নয়। নভেম্বর মাসেও বাড়ানো হয়েছিল। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়। তবে নির্বাচনের নির্ঘন্ট ঘোষণা হয়ে গেলে আদর্শ আচরণবিধি চালু হয়ে যাবে। তখন দুয়ারে সরকার কর্মসূচি করা যাবে না। তাই মে মাসেই পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা। রাজ্য নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার ২১–৩৫ দিনের মধ্যে ভোট করা সম্ভবꦺ। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত কি হয়।