রেশন দুর্নীতির 🦄টাকা কোথায় কোথায় পাচার হয়েছে তা জানতে বুধবার সকালে ফের তল্লাশিতে নামল ইডি। এদিন সকালে সিজিও কমপ্লেক্স থেকে ইডির একাধিক দল মোট ১৪ ঠিকানায় রওনা হয়। কলকাতা ও লাগোয়া জেলার একাধিক ঠিকানায় ইডির তল্লাশি চালাচ্ছে ꧑বলে জানা গিয়েছে।
বুধবার সকাল থেকে মহেন্দ্র আগরওয়াল নামে এক ব্যবসায়ীর বাঙুর অ্যাভিনিউর বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। ওই ব্যক্তি রেশন দুর্নীতির টাকা পাচারে যুক্ত ছিলেন বলে জানᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚা গিয়েছে। বাঙুর অ্যাভিনিউতে তাঁর ২টি বাড়িতে তল্লাশি চলছে।
এছাড়া হাওড়ার পাঁচলায় লোকনাথ সাহা নামে এক রেশন ডিলারের বাড়িতে তল্লাশি চলছে। সাত সকালে ইডি যখন পৌঁছয় তখন লোকনাথবাবু বাড়ি ছিলেন না। পরে তিনি বাড়ি ফিরলে তাঁকে নিয়ে গুদামে হানা দেন গোয়েন্দারা। উলুবেড়িয়ায় বটওকৃষ্ণ ঘোষ নামে এক রেশন ডিলারের গুদামেও তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। তল্লাশি চলছে জগৎবল্লভপুরে একটি কৃষি সমবায়েও।
রেশন দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত বাকিবুর রহমান জামিন পেলেও তাঁর আত্মীয় আনিসুর রহমান ও আলিফ নুরকে গ্রেফতার করেছে ইডি। ধৃতরা দেগঙ্গার তৃণমূল নেতা। তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে আদালতে চার্জশিট পেশ করেছেন গোয়েন্দারা। ধৃতদের বিরুদ্ধে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে চাষিদের নামে চাল কেনার অভিযোগ র🌟য়েছে। এভাবে সরকারি ভর্তুকির অপব্যবহার করেছেন ধৃতরা। তাছাড়া রেশন দুর্নীতি জামিন পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তদন্তে অগ্রগতি দেখাতে না পারলে তার জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করা মুশকিল হবে ইডির পক্ষে।
এই তল্লাশি নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকাꦕন্ত মজুমদার বলেন, ‘রেশন দুর্নীতির সঠিক তদন্ত হলে বছরের পর বছর তল্লাশি চলতে পারে। রাজ্যের প্রতিটি জেলায় এর সুবিধাভোগী রেশন ডিলাররা রয়েছেন। তাদের প্রত্যেকের বাড়িতে তল্লাশি হওয়া দরকার।’