যেকোনও মুহূর্তে নদী গর্ভে তলিয়ে যেতে পারে প্রাথমিক বিদ্যালয়টি। স্কুল তলিয়ে গেলে কী হবে পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ। জেলা প্র💟শাসনকে বলেও কোনও লাভ হয়নি। এই পরিস্থিতিতে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আগামীকাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা দফতরের চেয়ারম্যান ও জিরাট গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যদের তলব করেন বিচারপতি।
হুগলি জেলার জিরাটের খয়রামারি প্রাথমিক স্কুলকে নদীগর্ভে তলিয়ে যাওয়ার খবর শুনে নড়েচ🌳ড়ে বসল কলকাতা হাইকোর্ট। রেজিস্ট্রার জেনারেলকে স্বতঃপ্রনোদিতভাবে মামলা করার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আগামীকাল এই মামলার শুনানি রয়েছে। হুগলি জেলার প্রাথমিক শিক্ষা দফতরের চেয়ারম্যান ও পঞ্চায়েত সদস্যদের ডেকে পা๊ঠালেন বিচারপতি। উল্লেখ্য, গত বছরেরও বেশি সময় ধরে জিরাট গ্রাম পঞ্চায়েতের দুর্লভপুর, রানিনগর, গৌরনগরে ভাঙন চলছে। গৌরনগর মৌজার কোনও অস্তিত্ব নেই। দুর্লভপুর, রানিনগরে নদী ভাঙন তীব্র হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, হুগলি জেলার জিরাটের খয়রামারি স্কুলের পড়ুয়াদের সংখ্যা ৫০ জন। কিন্তু ভয়ের বিষয়, যেকোনও মুহূর্তে তলিয়ে যেতে পারে স্কুল। অনেকদিন ধরেই অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করে আসছিলেন জেলা প্রশাসনের কাছে। কিন্তু তাতে কোনও কাজ হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ‘নদী ভাঙনের জেরে 𒊎যেকোনও মুহূর্তে তলিয়ে যেতে পারে স্কুল ভবন। ছাত্র💛 ছাত্রীদের স্কুলে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। ফলে ক্রমশ পড়ুয়াদের সংখ্যা কমছে। এই পরিস্থিতিতে হাইকোর্ট কোনও পদক্ষেপ নিলে সমস্যার সমাধান হতে পারে।’