তৃণমূল কংগ্রেসকে ভোট না দেওয়ায় আবাসনের সামনে আবর্জনা ফেলার অভিযোগ উঠল। অভিযোগ উঠেছে, পুরসভার যে গাড়িগুলি সাধারণত বাড়ি-বাড়ি গিয়ে আবর্জনা সংগ্রহ করে, সেরকম একটি গাড়িতে করে নোংরা নিয়ে এসে বেলেঘাটার মেন রোডে অবস্থিত ওই আবাসনের সামনে ফেলা দেওয়া হয়। আর সেই ঘটনাকে ‘প্রতিশোধের অহিংস উপায়’ হিসেবে চিহ্নিত করে নিজের হাসি চেপে রাখতে পারেননি নীলাঞ্জন দাস নামে এক ব্যক্তি। যিনি নিজেকে তৃণমূল কংগ্রেসের তথ্যপ্রযুক্তি এবং সোশ্যাল মিডিয়া সেলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবি করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তৃণমূলের তুমুল সমালোচনা করেছে বিজেপি। পালটা ওই তৃণমূল নেতা দাবি করেছেন যে বিজেপির লোকজন সেই কল্পনার জগতে থেকে সেই অভিযোগ কর🔯ে𓄧ছেন। তাই তিনি হাসেন।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে?
যে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের ভিত্তিতে তৃণম𓆏ূলকে আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি, তা শুক্রবার করা হয়েছিল। শনিবার সেই পোস্ট ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। শুভম নামে এক ব্যক্তি দুটি ছবি ಌ(সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) পোস্ট করে দাবি করেন, ওই আবাসনের ৫৪৩ জন মানুষ তৃণমূলকে ভোট দেননি। তাই শাস্তি হিসেবে আবাসনের সামনে আবর্জনা ফেলে দিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আর ওই পোস্টের নীচে নিজেকে তৃণমূলের তথ্যপ্রযুক্তি এবং সোশ্যাল মিডিয়া সেলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবি করা নীলাঞ্জন নামে এক ব্যক্তি লেখেন, ‘প্রতিশোধের অহিংস উপায়।’ সেইসঙ্গে হাসতে-হাসতে চ𒐪োখ দিয়ে জল বেরিয়ে যাওয়ার দুটি ইমোজি দেন নীলাঞ্জন।
বিজেপির আক্রমণ
আর তাঁর রিপ্লাইয়ের স্ক্রিনশট পোস্ট করে রাজ্য বিজেপির তরফে বলা হয়, ‘ভয়াবহ! তাঁদের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ায় কলকাতার একটি হাউসিং কমপ্লেক্সের সামনে আবর্জনা ফেলার বিষয়টিকে নির্লজ্জের মতো সমর্থন করছেন। মানুষের জন্য কাজ কর🦩ার যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, সেট🍒ার স্বরূপ কি এটাই?’
পালটা জবাব ওই তৃণমূল নেতার
ওই তৃণমূল দাবি করেছেন যে👍 বিজেপির তথ্যপ্রযুক্তি সেলের মদতপুষ্ট একটি অ্যাকাꦆউন্ট থেকে এসব অভিযোগ করা হচ্ছে। আর সেটা তিনি হেসে উড়িয়ে দেন। কিন্তু সেই বিষয়টা নিয়ে হইচই করা হবে, সেটা অভাবনীয়। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, 'আপনাদের দলের মধ্যে বিভিন্ন গোষ্ঠীর যে বিস্ফোরণ ঘটছে, সেটা নিয়ে আপনাদের উদ্বিগ্ন থাকা উচিত।'