গত ১০ সেপ্টেম্বর, ১৭.৩২ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছিল গার্ডেনরিচে আমির খান নামক এক যুবকের বাড়ি থেকে। প্রায় ৮ ঘণ্টা ধরে ওই বাড়িতে অভিযান চালান ইডির আধিকারিকরা। অভিযোগ, অনলাইন গেমের প্রতারণার মাধ্যমে এই বিপুল টাকা অসৎ উপায়ে উপার্জন করেছিল আমির। এদিকে ইডি-র দাবি, তাদের তদন্তে আমির কাণ্ডে বন্দর এলাকার এক তৃণমূল ক🦩াউন্সিলরের নাম উঠে এসেছে। আরও দাবি করা হচ্ছে, রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্য তথা তৃণমূলের প্রভাবশালী এক নেতার সঙ্গে আমিরের যোগাযোগ স্থাপনকারী হিসেবে কাজ করতেন এই কাউন্সিলরের ভাই।
ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, নিউটাউনে আমিরের বান্ধবীর নামে ভাড়া নেওয়া ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে শতাধিক সিম কার্ড। সেই সূত্র ধরেই তৃণমূল কাউন্সিলররে নাম উঠে আসে তদন্তে। পরে তদন্ত 🍌করে ক্রমেই জানা গিয়েছে, যে 🅘এই কাউন্সিলরের যোগ ধরেই প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখত আমির। এদিকে আমিরের ১৪৭টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেনে উঠে এসেছে তৃণমূল কাউন্সিরের পরিবারের সদস্যদের নাম।
তদন্তকারীদের দাবি, অ্যাপ প্রতারণা চক্রের একটা মোটা অংশ ‘উপর মহলে’ পৌঁছে যেত। এদিকে ইতিমধ্যেই গাজিয়াবাদ থেকে ব্যবসায়ী আমির খানকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। অভিযোগ, আমির খানের বিরুদ্ধে দেড় বছর আগেই এফআইআর দায়ꦓের হয়েছিল পার্কস্ট্রিট থানায়। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। এদিকে স্থানীয় পুলিশ থানার থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে থাকত আমির। এহেন পরিস্থিতি পুলিশি নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রথম থেকেই প্রশ্ন উঠছিল। এই আবহে পার্কস্ট্রিট থানার সাবইনসপেক্টরকে ‘ক্লোজ’ করা হয়েছে।
এদিকে ইডি আমিরকে নিজেদের হেফাজতে চাইছিল। তবে এখন তাদের আশঙ্কা কলকাতা পুলিশ আমিরকে দীর্ঘদিন নিজেদের হেফাজতে চাইবে। এই আবহে অ্যাপ প্🤡রতারণা মামলার গতিপ্রকৃতি কোনদিকে যায়, তা নিয়ে সংশয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। এরই মাঝে ইডি সূত্রে দাবি করা হল আমিরের সঙ্গে প্রভাবশালী মন্ত্রীর যোগের এই চাঞ্চল্যের বি