গুজরাটে গতকাল মিনঢোলা নদীর উপর নির্মিত সেতু ভেঙে পড়েছে। এই সেতু এখানের মায়পুর এবং দেগামা গ্রামের সংযোগ ঘটিয়েছিল। এই সেতু দিয়েই গ্রামের মানুষ থেকে যানবাহন এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় যাতায়াত করত। বুধবার তাপি জেলার অন্তর্গত এই গ্রামের সেতুটি ভেঙে পড়তে বিপদে প𒅌ড়ে যান মানুষজন। এখানের আধিকারিকদের সূত্রে খবর, এই সেতু ভেঙে পড়ায় কমপক্ষে ১৫টি গ্রামে সমস্যার প্রভাব পড়বে। আর এই বিষয়টি নিয়েই গুজরাটের বিজেপি সরকারকে খোঁচা দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যো𝕴পাধ্যায়। করেছেন কড়া টুইটও।
এদিকে ২০২২ সালে এই গুজরাটেই ভেঙে পড়েছিল মৌরবি সেতু। যার জেরে প্রাণ গিয়েছিল শয়ে শয়ে মানুষের। গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় অঘটন। তারপরও ক্ষমতায় আসে বিজেপি সরকার। কিন্তু এবার আবার সেখানে ভেঙে পড়ল সেতু। ঘটনাস্থল সেই গুজরাট। এই ঘটনায়💦 কোনও হতাহতের খবর এখনও মেলেনি। তবে এই সেতু বিপর্যয়ে সেখানের ১৫টি গ্রামে মারাত্মক প্রভাব পড়তে চলেছে। জনজীবন কার্যত বিপর্যস্ত হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। আর এই ঘটনায় বিজেপি সরকারকে খোঁচা দিয়ে টুইট করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
অন্যদিকে গুজরাটকে বলা হয় নরেন্দ্র মোদীর গড়। তাই সেখানে বারবার সেতু বিপর্যয় কেন ঘটছে? উঠছে প্রশ্ন। বিজেপি সরকারের পক্ষ থেকে এই সেতু ভেঙে পড়া নিয়েౠ কোন🦋ও মন্তব্য করা হয়নি। এই মিনঢোলা নদীকে দু’পাশে রেখে দুটি ꦿগ্রাম রয়েছে। কিন্তু ওই দুটি গ্রামকে আবার কয়েকটি গ্রাম ঘিরে রেখেছে। আর মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে নদী। এমনই ভৌগোলিক পরিস্থিতি সেখানে। তাই গুজরাটের তাপি জেলায় মিনঢোলা নদীর উপর এই সেতু তৈরি করা হয়েছিল। যাতে একসঙ্গে ১৫টি গ্রাম উপকৃত হয়। এই সেতু নির্মাণ করতে খরচ হয়েছিল ২ কোটি টাকা। সেটাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল।💫 ক্ষতি হল গ্রামবাসীদের।