গতবার পর্যন্ত চিত্রটা এতটা উদ্বেগের ছিল না। তবে এবার দেখা যাচ্ছে রাজ্যের বহু কলেজে স্নাতকস্তরে বহু আসন এখনও ফাঁকা রয়েছে। সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত রাজ্যের ⛄৪৬৮ আসনের মধ্যে অর্ধেক আসনে কেউ ভর্তি হননি। সব মিলিয়ে প্রায় ৪৭ শতাংশ আসনে কোনও পড়ুয়া ভর্তি হননি। এখানেই প্রশ্ন উঠছে তবে কি উচ্চশিক্ষার প্রচলিত শাখায় ভর্তির ক্ষেত্রে ক্রমশ উৎসাহ হারাচ্ছে𝔍ন বর্তমান প্রজন্ম? নাকি এর পেছনে আরও অন্য কারণ রয়েছে।
তাৎপর্যপূর🅠্ণভাবে আশুতোষ কলেজ, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের মতো ন👍ামী কলেজেও এখনও বহু আসন ফাঁকা পড়ে রয়েছে। বিগতদিন এই কলেজগুলিতে স্নানকস্তরে ভর্তির জন্য একেবারে প্রতিযোগিতা দেখা দিত। তবে এবার ছবিটা অনেকটাই ভিন্ন।
কিন্তু কেন এমন পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে? বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রচলিত শাখায় উচ্চশিক্ষার প্রতি অনেকেই উৎসাহ হারিয়েছেন। এসএসসি হচ্ছে না। এই শাখায় পড়লে আদৌ কাজ জুটবে কি না তা নিয়েও অনেকের আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি পছন্দের ൲কলেজে ভর্তি 🎃হওয়ার জেরে অন্য কলেজগুলির আসন ফাঁকা থাকছে।
সূত্রের খবর, কলকাতার পাশাপাশি জেলার একাধিক কলেজে একেবারে উদ্বেগের ছবি। স্নাতক স্তরে ভর্তির ব্যাপারে উৎসাহ নেই অনেকের। তবে জেলার তুলনায় কলকাতার কলেজগুলিতে ফাঁকা আসনের সংখ্যা তুলনায় কিছুটা কম। জেলার কলেজগুলির ছবি আরও বেশি উদ্বেগজনক। আলিপুরদুয়ারের দুটি কলেজে অন্তত ৭৫ শ🏅তাংশ আসন ফাঁকা অবস্থায় রয়েছে। নোটিশ দিয়েও কেউ ভর্তি হননি। কোচবিহার ও দার্জিলিংয়ের একটি করে কলেজে দেখা য⛎🦋াচ্ছে ৯০ শতাংশ আসনে কেউ ভর্তিই হননি।