এখন অনিকেত মাহাত, অলোক ভার্মা, অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায় অসুস্থ হয়ে প🍸ড়েছেন অনশন করতে গিয়ে। আরজি কর হাসপাতালের নির্যাতিতার বিচার চেয়ে আমরণ অনশন চলছে। আর তার জেরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি তিনজন জুনিয়র ডাক্তার। ধর্মতলার ধরনা মঞ্চে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন আরও ৬ জন জুনিয়র ডাক্তার। আর তার মধ্যেই এবার মধ্যস্থতার ভূমিকায় এগিয়ে এলেন বাংলার বিদ্বজ্জনরা। রাজ্য সরকার এবং আন্দোলকারী চিকিৎসকদের মধ্যে চলা অচলাবস্থার অবসান ঘটাতে দু’পক্ষকেই ইমেল করলেন অপর্ণা সেন, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, রত্নাবলী রায়–সহ ক൲য়েকজনকে।
এদিকে একাদশীর দিনেও অনশন আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তাতে যাতায়াতের পথে যানজটের সৃষ্টি হবে। কলকাতা পুলিশ ট্রাফিক সচল রাখতে সব ব্যবস্থা করছে। সাধারণ মানুষকে একবেলা অরন্ধনের আহ্বান করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এবার অপর্ণা সেনরা তাঁদের সই করা চিঠি ইমেল করে পাঠান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্✃যায়, মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ এবং জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠন ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টকে। সেখানে তাঁরা গোটা বিষয়টি নিয়ে লেখেন, ‘অনশনরত চিকিৎসক বন্ধুদের প্রতি আমাদের অনুরোধ, নাগরিক সমাজের সক্রিয়তার উপর আস্থা রেখে, আপনারা অনশন প্রত্যাহার করুন।’ এখানে বার্তা আছে রা♏জ্য সরকারের প্রতিও।
আরও পড়ুন: ‘যতই নাড়ো কলকাঠি আবারও ২০২৬ সালে নবান্নে হাওয়াই চটি’, বার্তা দিলেন শওকত
অন্যদিকে এখন দুর্গাপুজো শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন বিজয়া দশমীর পরিবেশ। তাতে সৌহার্দ্য বিনিময় করেই সমস্যার সমাধান করা হোক বলে মনে করছেন বাংলার বিদ্বজ্জনরা। তাই রাজ্য সরকারের প্রতি বিদ্বজ্জনদের বক্তব্য, ‘অনশনরত চিকিৎসকদের যথাযোগ্য মর্যাদা দিয়ে তাঁদের বক্তব্য শুনুন।𒈔 আর তাঁদের দাবিপূরণ করার জন্য সততার সঙ্গে সচেষ্ট হন।’ কদিন আগেই জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন মঞ্চে এসেছিলেন অপর্ণা সেন। তখন বলেছিলেন, ‘মাননীয়া আপনিও আসুন এই মঞ্চে।’ তার পর এই মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।