যাদবপুরের ছাত্র মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে রোজই নতুন নতুন মোড় নিচ্ছে। এবার আবার অন্য আর একটি রটনাকে ঘিরে একেবারে তোলপাড🍰় বাংলা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রটতে থাকে যে ওই মৃত ছাত্রের๊ বাবাও প্রয়াত হয়েছেন।
এদিকে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশকে বাধা দেওয়ার মামলায় বুধবার জামিন পেয়েছেন এক প্রাক্তন ছাত্র। এরপ🌄রই নতুন করে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে সত্যিই কি ন্যায় বিচার পাবেন ওই মৃত ছাত্রের পরিবার?
তবে সন্তানকে হারানোর পর থেকেই কার্যত শূ্ন্যতা গ্র🌃াস করেছে ওই মৃত ছাত্রের পরিবারে।
তার মধ্য়েই বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রটে যায় ওই ছাত্রের বাব🐎াও মারা গিয়েছেন। তবে পরবর্তীতে জানা গিয়েছে পুরোটাই গুজব। এরকম কোনও ঘটনা হয়নি। তবে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে অত্যন্ত ভেঙে পড়েছে গোটা পরিবার। আগামী দিনে পরিস্থিতি কী হবে তা নিয়ে একেবারে দিশেহারা গোটা পরিবার। তাঁর স্ত্রী ও ছোট ছেলেও সামগ্রিক পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়েছেন। সেক্ষেত্রে অত্যন্ত দুশ্চিন্তার মধ্য়ে দিন কাটছে ওই পরিবারের।
ওই ছাত্রের বাবা HT Bangla-কে জানিয়েছেন, সকাল থেকে একেবারে কান্নাকাটি পড়ে গিয়েছে। আমি মারা গিয়েছি এভাবে কেন রটানো হল বুঝতে পারছি না। আমার ভাগ্না, ভাগ্নি, বন্ধু বান্ধব,🌠 মাস্টারমশাইরা ফোন করছেন। আমি কী বলব বলুন? থানা পুলিশের কাছে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি আমাদের নেই। আমরা চাই ন্যায় বিচার। বিচার ব্যবস্থার প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। আমরা চাই আমাদের সন্তানের মৃত্য়ুর পেছনে যারা রয়েছে তারা যেন শাস্তি পায়। কিন্তু এভাবে যদি ভুল বিষয় ছড়ানো হয় তবে আমাদের পরিবারের কী হচ্ছে বুঝতে পারছেন? এক🔯ে তো সন্তান হারানোর যন্ত্রণা, তারপর…
আমি সকলের কাছে অনুরোধ করছি এভাবে অন্য কিছু ছড়াবেন না…অনুরোধ সন্তানহারা বাবার। আর কোনও দিন ফিরে আসবে না ওই ছাত্র। সন্তান হারানোর যন্ত্রণা 🌳কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে পরিবারকে। তারই মধ্য়ে সূত্রের খবর, এদিন সকালে রটিয়ে দেওয়া হয় মৃত ছাত্রের বাবাও প্রয়াত হয়েছেন। এরপর শুরু হয় ফোনাফুনি। অনেকেই তাঁদের বাড়িতে চলে আসেন। তবে এমনি সময়তেও বহু মানুষ তাঁদের বাড়িতে আসেন সমবেদনা জানানোর জন্য। কিন্তু এদিনের ছবিটা একেবারে ভিন্ন।
প্রসঙ্গত যাদবপুর হস্টেল থেকে পড়ে গিয়ে মারা যান প🐻্রথম বর্ষের এক ছাত্র। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা বাংলা তোলপাড়। তার মধ্য়েই বৃহস্পতিবার থেকে অন্য গুজব রটানো হল। তবে ফ্য়াক্ট চেক করেছে HT Bangla। মৃত ছাত্রের বাবা জানিয়ে দিয়েছেন, মিথ্যে রটনা করা হয়েছে। এটা ঠিক নয়।