সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকু। এবার সেই কালীঘাটের কাকু সম্পর্কে বিস্ফোরক সব তথ্য় ইডির হাতে। সূত্রের খবর, ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে সরাসরি যোগ ছিল সুজয়কৃষ্♉ণ ভদ্রের। কুন্তল ঘোষ সুজয়কৃষ্ণকে ৭০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন। ১০ লাখ গিয়েছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছেও।
এমনকী মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। ২০১৮ সালের পর থেকে মানিকের সঙ্গে নিয়মিত যোগ ছিল কালীঘাটের কাকুর। এমনটাই দাবি করা হচ্ছে। তবে ইডির প্রশ্নের জবাবে সবক্ষেত্রেই উড়িয়ে দিচ্ছেন সুজয়কৃষ্ণ। একাধিক নথি, হোয়াটস অ্য়াপ চ্যাটকে সামনে রেখে প্রশ্ন করেছিলেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। কিন্তু সব ক্ষেত্রে যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কালীঘাটের কাকু। এমনকী ২০২১ সালের আগে💃 মানিক ভট্টাচা🍌র্যের সঙ্গে তার কোনও যোগাযোগ ছিল না বলেও তিনি দাবি করেছেন বলে সূত্রের খবর।
বিষ্ণুপুরের এক সিভিল ভলান্টিয়ারের বয়ান অনুসারে কালীঘাটের কাকুর 🔯সঙ্গে যোগাযোগ ছিল তার। নিয়োগ সংক্রান্ত নথি নষ্ট করতে তিনিও তৎপর হয়েছিলেন।
তবে কালীঘাটের কাকুকে ১৪দিনের জেল হেফা🅠জতে চেয়ে আবেদন করেছে ইডি।
এদিকে গোপাল দলপতি প্রথমে কালীঘাটের কাকুর কথা সামনে এসেছিলেন। কালীঘাটের কাকু আসলে কে সেই নাম প্রথম প্রকাশ্যে এনেছিলেন তাপস মণ্ডল। কুন্﷽তল নাকি বার বার কালীঘাটের কাকুর কাছে পেমেন্ট পাঠাতে হবে বলে জানাত বলে দাবি করেছিলেন তাপস মণ্ডল। সেই কালীঘাটের কাকুকেই গ্রেফতার করেছে ইডি। তিনি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের💦 অফিসের প্রাক্তন কর্মী।
সূত্রের খবর, শাসকদলের একেবারে তাবড় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন কালীঘাটের কাকু। এমনকী মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে সুজয় কৃষ্ণের হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটও এসেছে ইডির হাতে। সেই সঙ্গেই কুন্তলের সঙ্গেও যে সুজয়কৃষ্ণের যোগাযোগ ছিল সেটাও ক্রমেই প্রকাশ꧒্য়ে আসছে। সেই সঙ্গেই বড় প্রশ্ন, আর কার সঙ্গে যোগাযোগ ছিল সুজয়কৃষ্ণের? শাসকদলের আর কোন শীর্ষ নেতার সঙ্গে যোগ ছিল সুজয়কৃষ্ণে𒅌র? সেটাই জানতে চায় ইডির।
এদিকে নামে, বেনামে একাধিক সংস্থার সঙ্গে যোগ ছিল সুজয়কৃষ্ণের। এমনটাই দাবি করা হচ্ছে🔯। এমনকী শান্তনু বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের স্ত্রীর সংস্থাতেও বিনিয়োগ করেছিলেন কাকু। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে কীভাবে এত টাকা পেতেন কালীঘাটের কাকু? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।