দুর্গাপুজোয় ক্লাবগুলিকে আর্থিক সাহায্য দিয়ে থাকে রাজ্য সরকার। তবে এবার আরজি করের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্য জুড়ে তীব্র প্রতিবাদ বিক্ষোভ হয়েছিল। সেই আবহে দুর্গাপুজোর আগে বহু ক্লাব সরকারি অনুদান ফিরিয়ে দিয়েছিল। তবে দুর্গাপুজো শেষ হয়েছে সামনেই কালীপুজো। এবার কালীপুজোতে অনুদানের দাবি উঠল। বেশ কয়েকটি পুজো কমিটির তরফে দাবি করা হয়েছে, দুর্গাপুজোর মতোই কালীপুজোতে অনুদান দিতে হবে। এছাড়াও বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়ার দাবি তুলেছে কলকাতা🌟র পুজো কমিটিগুলি।
আরও পড়ুন: সবুজ বাজির আড়ালে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ🅷 শব্দবাজি, শহর–জেলা–ভিনরাজ্যে পৌঁছে ꦺযাচ্ছে
প্রতি বছর কালীপুজোর আগে কমিটিগুলিকে নিয়ে বৈঠক করে থাকে কলকাতা পুলিশ। সেই মতো এবারও শনিবার শহরের পুজো উদ্যোক্তাদের নিয়ে কলকাতা পুলিশের আধিকারিকরা সমন্বয় বৈঠক করেন। এ দিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার নগরপাল মনোজ বর্মা ও উচ্চপদস্থ পুলিশকর্তারা। ছিলেন এসি, থানার ওসিরা। দমকল, সিইএসসি এবং পুরসভার প্রতিনিধিরাও ছিলেন এদিনের বৈঠকে। সেই বৈঠকে পুজোয় বিভিন্ন নিয়মাবলী, বিধি নিষেধ নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি অনুদান নিয়ে দাবি ওঠে। জানা গিয়েছে, একাধিক পুজো কমিটি দাবি করে, দুর্গাপুজোর মতো কালীপুজোতেও অনুদান দিতে হবে। এ বিষয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে আবেদন জানায় কমিটিগুলি। তাদের বক্তব্য, দুর্গাপুজো যেমন বাঙালির বড় উৎসব তেমনি কালীপুজোকে ঘিরেও আলোর উৎসবে মেতে ওঠে গোটা বাংলা। দীপাবলি হলো বাঙালির প্রাণের উৎসব। তাই কালীপুজোর ক্ষেত্রেও রাজ্য সরকারের উচিত অনুদান দেওয়া। উল্লেখ্য, এ বছর দুর্গাপুজোর সময়ে রাজ্💎যের দুর্গা পুজো কমিটিগুলিকে ৮৫ হাজার টাকা করে অনুদান দিয়েছিল রাজ্য সরকার। এর পাশাপাশি বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়ার দাবি জানায় কমিটিগুলি।🍃 পুলিশ কমিশনার মনোজ বর্মা জানান, রাজ্য সরকারের সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে আলোচনা করবেন।