সম♔্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মম⭕তা বন্দ্যোপাধ্যায় সেচ দফতরকে খাল সংস্কার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনও রাজ্যের বহু খাল সংস্কার না হয়ে পড়ে রয়েছে। একই অবস্থা কেষ্টপুর খালের। সংস্কারের অভাবে নোংরা-আবর্জনার চর জেগে উঠেছে কেষ্টপুর খালে। আর তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে খালের সংস্কার নিয়ে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মূলত সল্টলেকের নিকাশি ব্যবস্থা অনেকটাই নির্ভরশীল কেষ্টপুর খালের উপর। ফলে খাল ঠিকমতো সংস্কার না হওয়ায় এর আগেও একাধিকবার জলমগ্ন হয়েছে সল্টলেকের বিস্তীর্ণ এলাকা। এই বছর যেভাবে নিম্নচাপের কারণে বৃষ্টি হয়েছে, তার ফলে জলমগ্ন হয়েছে সল্টলেকের বহু এলাকা। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে সেপ্টেম্বরে। বৃষ্টির সময় বিভিন্ন জায়গায় বনভাসি অবস্থা হয়েছিল বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। বিশেষ করে নিচু𒅌 এলাকার মানুষদের অবস্থা দুর্বিষহ হয়ে উঠে♍ছিল।
এর জন্য পুরসভার প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। যদিও সেচ দফতরের তরফে দাবি করা হয়েছিল যে খাল সংস্কার করা হয়েছে। তারপরেও কীভাবে চর উঠেছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয়রা। এ প্রসঙ্গে রাজ🍌্যের সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র বলেন, ‘আগামী বছরের বর্ষার আগে কেষ্টপুরের খাল সংস্কার করা হবে। ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে এ বিষয়ে নির্দেশ এসেছে। সেই মতোই কাজ করা হচ্ছে।'