বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়। বহু চাকরিপ্রার্থীর কাছে তিনি ভগবান। আবার তৃণমূল তাঁর বিরুদ্ধে বার বার সরব হয়েছেন। কিন্তু তবুও জনমানসে বিচারপতিরা থাকেন শ্রদ্ধার আসনে।অনেক ক্ষেত্রে তাঁদের আনন্দ উল্লাস, ব্যক্তিগত আবেগের খোঁজ পান না সাধারণ মানুষ। তবে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্য়ায় বরাবরই একটু অন্যরকম। বাংল✃ার বহু মানুষের কাছে তিনি আশা ভরসার প্রতীক। সেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্য়ায় কীভাবে তাঁর পুজোর দিনগুলো কাটাবেন? কী থাকে তাঁর পুজোর মেনুতে?
একটি ꧟বেসরকারি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মুখ খুলেছেন তিনি। বিচারপতির সহাস্য উত্তর, পঞ্চমী থেকেই বিরিয়ানি খাওয়া শুরু করেছি। ক্রমাগত বিরিয়ানি খেয়ে যাব। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, পুজোর সময় বিধিনিষেধ ভাঙাতেই আনন্দ। মনের সুখে ভাঙি। তারপর আবার একটু অসুস্থ হয়ে পড়ি। ওষুধ খেয়ে ঠিক হই।
আর অষ্টমী আর নবমী মানেই তো বাঙালি বাড়িতে একেবারে ভুরিভোজ। এলাহি খাওয়া দাওয়ার ব্যাপার। দিඣন আনা দিন খাওয়া মানুষটাও এদিন একটু খুশি ꦆমনে খাওয়া দাওয়া করেন। আর বিচারপতির বাড়িতে অষ্টমীর দিন থাকে লুচি, বেগুন ভাজা, ছোলার ডাল। আর নবমীতে থাকে পাঠার মাংসের ঝোল। দুর্গাপুজোর দিনে একটু নিয়ম না ভাঙলে কি হয়!
বিচারপতি জান💙িয়েছেন🔯, এটা তো খেতেই হবে। এটা না খেলে তো অষ্টমী, নবমী হল না।
আসলে বছরের এই চারটে দিন যেন একটু অন্যরকম। বাংলার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহরের বিলাসবহুল ফ্ল্য়াট। সর্বত্রই পুজোর খুশি। আর সেই পুজꦰোর আনন্দে, উৎসবের আনন্দে গা ভাসা💯ন বিভিন্ন পেশার মানুষই।
আদালতে তিনি রাশভারী বিচারপতি। অপরাধীরা ভয় পান তাঁকে। তাঁদের ন্যায় বিচার দ✅েওয়ার উদ্যোগকে। সমালোচনায় বিদ্ধ করা হয় তাঁকে। কিন্তু বহু বিচারপ্রার্থীর কাছে তাঁরাই শেষ আশা ভরসা। দিনের পর দিন তাঁদের বিচারপ্রক্রিয়ার দিকে তাকিয়ে থাকেন অনেকেই। তবে পুজো মানেই অন্য খুশি। অন্য আন൩ন্দ। পরিবারের চিরাচরিত রীতিকে মানিয়ে নেওয়ার দিন। আর সেই রীতিতে গা ভাসান অনেকেই।