কালীপুজোর বিসর্জনের শোভাযাত্রাকে ঘিরে নারকেলডাঙায় অশান্তি ছড়িয়েছিল বলে অভিযোগ করা হয়েছিল। এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্টও ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে এবার সেই দাবি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুলল কলকাতা পুলিশ। জানিয়ে দেওয়া হল, নারকেলডাঙার ঘটনা নিয়ে ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পুলিশ দাবি করেছে, কালীপুজোর বিসর্জনে কোনও হামলা হয়নি। গোটা ঘটনা ঘটেছে বাইকের পার্কিংকে কেন্দ্র করে। (আরও পড়ুন: ল🦩াদাখের ডেমচকে টহল শুরু সেনার, ২০২০ সালের সংঘাতের𝓰 আগের অবস্থানে কি ফিরল ভারত?)
আরও পড়ুন: ভারতে এসে♛ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর সাথে দিওয়ালি পালন প্র♓াক্তন পাক মন্ত্রীর
নারকেলডাঙার ঘটনা নিয়ে পুলিশের তরফ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করা হয়। শনিবার রাতে পুলিশের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টে লেখা হয়েছে, 'সোশ্যাল মিডিয়ায় নারকেলডাঙার ঘটনা নিয়ে ভুয়ো বর্ণনা তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। কালীপুজোর বিসর্জন মিছিলে কোনও হামলা হয়নি। ইস্যুটি একটি বাইকের পার্কিং সম্পর্কিত ছিল। যার জেরে দুই ব্যক্তির মধ্যে ঝগড়া হয় এবং সেই সংঘাত আরও বাড়তে থাকে। তবে পুলিশ সময়মতো হস্তক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কালীপুজোর নির্ধারিত বিসর্জন শোভাযাত্রা শান্তিপূর্ণভাবে কোনও বাধা ছাড়াই সম্পন্ন হয়েছে।' (আরও পড়ুন: অরুণাচল সীমান্তে দিওয়াಞলি পালন রিজিজুর, কথা বললেন চিন♏া জওয়ানদের সঙ্গেও)
আরও পড়ুন: '🅠ভারতের ঋণের বোঝা হবে ১৮৫ ট্রিলিয়ন', মোদীর খোঁচার জবাবে হিসেব কষলেন মুখ্যমন্ত্রী
এদিকে বৃহস্পতির পর শুক্রবারও কলকাতা এবং শহরতলির বিভিন্ন জায়গায় রাত ১০টার পরেও দেদার নিষিদ্ধ শব্দবাজি ফাটানো হয়েছে বলে অভিযোগ। উল্লেখ্য, এবছর বাজি ফাটানোর সময়ও বেঁধে দিয়েছিল পুলিশ। এদিকে কালীপুজোর বিসর্জনকে ঘিরে প্রতিটি এলাকায় বাড়তি নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তবে এরই মধ্যে নারকেলডাঙায় অশান্তির পরিবেশ তৈরি হয়। তবে পুলিশ দাবি করে, তারা সেই পরিস্থিতি সামাল দেয়। এই আব෴হে ভুয়ো খবর ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে বলেছে পুলিশ।
এদিকে রিপোর্ট অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার রাত ৮টা পর্যন্ত কলকাতা পুলিশ নিষিদ্ধ বাজি ফাটানো এবং অভব্য আচরণের অভিযোগে ৩৩ জনকে গ্রেফতার করে। এর আগে গত ২১ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবরের মধ্যে কলকাতা পুলিশ এলাকা থেকে নিষিদ্ধ বাজি কেনা-বিক্রির সঙ্গে জড়িত ৩৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল🍰। ৩ হাজার ৯৩৪ কেজি বাজি বাজেয়প্ত করা হয়েছিল সেই সময়। এদিকে কালীপুজো উপলক্ষে শব্দের মাত্রাও বেঁধে দিয়েছিল পুলিশ। তবে শেষ পর্যন্ত কাজের কাজ কিছু হয়নি।