দোলে সবাই দোল খেলে। কিন্ꩵতু দো♔লের দিনে ক্রিকেট খেলার ছবি বিশেষ দেখা যায় না। তবে দোলের দিন পাঞ্জাবি পরে ক্রিকেট খেললেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। প্রভাতফেরি শেষ করে রামমোহন সম্মিলনীতে পাড়া ক্রিকেট খেললেন কুণাল ঘোষ।
সংবাদমাধ্য়মের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা শুধু অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসে ভুগব𝓀 না। যেহেতু এমন এ🥃কজন প্রার্থী যার সঙ্গে তৃণমূলের যোগাযোগ ছিল তিনি চাইবেন যাতে সেখানে প্রবেশ করতে, সেটা আটকানোর চেষ্টা আমরা করব।
কুণাল 🐻ঘোষ। বরাবরই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন তিনি। কিছুদিন আগেই তিনি দলের মুখপাত্রের পদ থেকে ইস্তফা চেয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। তবে তিনি দল ছাড়েননি। এমনকী লোকসভা ভোট পর্বে তিনি বিজেপি প্রার্থীকে পরা🍒জিত করতে কার্যত ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁর এই অভিপ্রায় কতটা পূরণ হবে সেটা সময়ই বলবে।
তবে দোলের দিন কুণাল 💯ঘোষ চুটিয়ে ক্রিকেট খেললেন কলকাতার গলিতে। সেই ছবি তিনি এক্স হ্য়ান্ডেলে পোস্টও করেছেন।
ক্রিকেট খেলার, বসন্ত উৎসবের একাধিক ছবি পোস্ট๊ করেছেন কুণাল ঘোষ। সেখানে দেখা যাচ্ছে হলুদ পাঞ্জাবি পরে ব্যাট হাতে ক্রিকেট খেলছেন কুণাল। এদিকে তিনি এক্স হ্যান্ডেলে সেই ক্রিকেট খেলার ছবি পোস্ট করার পরেই নানা ধরনের মন্তব্য ভেসে আসছে সোশ্য়াল মিডিয়ায়।
একজন নেট নাগরিক লিখেছেন, সুদীপ এবার মিটিংয়ে ডাকছে তো…লজ্জা করছে না আবার। আসলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মত, বিগত দিনে তিনি বার বার সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে তির ছুঁড়েছিলেন। এমনকী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে কার্যত বিজেপি বলে কটাক্ষ করেছিলেন কুণাল। তবে শেষ পর্যন্ত অবশ্য় ভোটপর্বে যাবতীয় ভুল বোঝাবুঝি দূর করার জন্য় তিনি সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের আমন্ত্রণে তাঁর বাড়িতে গিয়ে চা, না🐻ড়ু খেয়েও এসেছেন। তবে ভুল বোঝাবুঝি কতটা মিটেছে সেটা অবশ্য় এখনও পরিস্কার নয়।
তবে তাঁর এই ক্রিকেট খেলার ছবি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করার পরে তাঁকে𓂃 দোলের শুভেচ্ছাও জানিয়েছেনꦜ অনেকে। তবে তার মধ্য়েই নানা বিরূপ মন্তব্যও ভেসে আসছে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায়।
তবে তিনি যে এই সব মন্তব্যকে ♛বিশেষ পাত্তা দেন না তা তিনি আগেই জানিয়েছেন একটি বেসরকারি সংবাদমাধ্য়মের সাক্ষাৎকারে। সেখানে তিনি রবিবার জানিয়েছিলেন, ‘দ্বিতীয় ইনিংসে এসে আমার ফ্রেন্ডলিস্টে বেশি কারা ছিলেন, যারা আমায় পছন্দ করেন না, যারা আমার প্রতি অ্য়াগ্রেসিভ…এরপর যতই আমি দলে সক্রিয় হয়েছি ততই ওই লোকগুলি আমার প্রতি হতাশ হয়েছেন। তারা ভেবেছিলেন আমি হয়তো অ্যান্টি তৃণমূল। প্রথমে তাঁরা ফ্রেন্ড হয়েছিলেন। আমার অবস🌌্থানের সঙ্গে…তারা যখন দেখলেন আমি দল ছাড়ব না, দলকে ডিফেন্ড করছি তখন তারা আমার সমালোচক হয়ে গেলেন। কিন্তু আপনি দেখবেন যতগুলি কমেন্ট আছে তার ৩০-৪০ শতাংশ বিরোধী, কিন্তু কটা লাইক পড়ছেন সেটাও দেখবেন, লাইক কিন্তু সে করে যে সাপোর্ট করছে।…