কুন্তল ঘোষের চিঠি মামলায় ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে সিবিআই। এদিন কলকাতা পুলিশের তৎপরতা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন আলিপুর আদালতের বিচারপতি। অবিলম্বে এব্যাপারে কুন্তল ও অভিযুক্ত ইডি ও সিবিআই আধিকারিকদের জেরা করার নির্দেশ 🥀দিয়েছেন তিনি।
কুন্তল ঘোষের চিঠি মামলায় সিবিআই ও কলকাতা পুলিশকে যৌথভাবে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন আলিপুর আদালতের বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায়। এর পর অভিষেককে তলব করে প্রায় ৯ ঘণ্টা জেরা করে সিবিআই। সূত্রের খবর, জেরায় অভিষেক বলেন, কুন্তল ঘোষের ꦡচিঠির ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না। এর পর তদন্ত আর এগোয়নি বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আদালত। এদিন আদালতে কলকাতা পুলিশের তরফে জানানো হয়, সিবিআই অভিযোগকারী ও অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদে আগ্রহী নয়। তাই কলকাতা পুলিশও কিছু করতে পারছে না। এর প🌃রই সিবিআইকে ভর্ৎসনা করে বিচারক বলেন, এক্ষেত্রে আদালতের নির্দেশ অগ্রাহ্য করা হয়েছে। যা মোটেও প্রত্যাশিত নয়।
ইডি - সিবিআই আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদের নামে তাঁ🐓কে দিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম বলানোর চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করে আদালতকে চিঠি দেন কুন্তল ঘোষ। একই অভিযোগ জানিয়ে প্রেসিডেন্সি জেলের সুপারের মাধ্যমে হেস্টিংস থানায় অভিযোগ করেন তিনি। কুন্তল যেদিন এই অভিযোগ করেন ঠিক তার আগের দিন এক সভায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, সারদাকাণ্ডে গꦇ্রেফতার কুণাল ঘোষ, মদন মিত্রকে দিয়ে তাঁর নাম বলানোর চেষ্টা হয়েছিল। অভিষেকের মন্তব্যের পরদিনই কেন কুন্তল একই ধরণের অভিযোগ করলেন তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এমনকী ওই চিঠি কুন্তল নিজে লিখেছেন কি না তা জানতে জেলের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষার নির্দেশ দেয় আদালত।