মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে স্ক্রুটিনি ꧅ও রিভিউয়ের ফল প্রকাশ হল। উচ্চমাধ্যমিকের ক্ষেত্রে প্রথম দশে কোনও পরিবর্তন না ঘটলেও মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে প্রথম দশের মেধা তালিকায় ব্যাপক পরিবর্তন হল।
এর আগে মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় ১১৪ জন পরীক্ষার্থী স্থান পেয়েছিল। কিন্তু, স্ক্রুটিনির পর আরও ১৮ জন পরীক্ষার্থী মেধাতালিকায় স্থান পেল। ফলে স্বাভাবিকভাবেই আগের প্রকাশ হওয়া মেধা তাল🌟িকায় পরিবর্তন হয়েছে। অর্থাৎ পুনর্মূল্যায়নের পর মাধ্যমিকের প্রথম ১০ মেধা তালিকায় স্থান পেল মোট ১৩২ জন। এ নিয়ে প্রশ্নের মুখে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।
পর্ষদ সূত্রের খবর,𒐪 এ বছর স্ক্রুটিনির জন্য আবেদন করেছিলেন ৩২,৭৪০ জন পরীক্ষার্থী তার মধ্যে ১১,৪৫৬ জন পরীক্ষার্༺থীর উত্তরপত্রে নম্বর বেড়েছে। ৫০০টি উত্তরপত্রে ১০ নম্বর করে বেড়েছে। এর ফলে মেধাতালিকায় স্বাভাবিকভাবেই পরিবর্তন ঘটেছে। নতুন মেধা তালিকা অনুযায়ী পঞ্চম স্থান পেয়েছেন কোচবিহারের গোপালনগর এমএসএস হাই স্🌳কুলের ছাত্রী অনন্যা দেব। সে এর আগে সপ্তমে ছিল। একইভাবে বীরভূমের সৌমাল্য নিয়োগী অষ্টম স্থান থেকে সপ্তম স্থানে চলে এসেছে। কোচবিহারের রিফা তমান্না দশম থেকে নবমে স্থানে চলে এসেছে।
প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র কৃতকার্য পরীক্༒ষার্থীরা স্ক্রুটিনির জন্য আবেদন জানাতে পারেন। তবে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীরা রিভিউয়ের জন্য আবেদন করতে পারেন। মাধ্যমকে অসংখ্য পরীক্ষার্থী স্ক্রুটিনির জন্য আব𒁃েদন জানিয়েছিলেন। সে ক্ষেত্রে ৯৩১ টি উত্তরপত্রের নম্বর বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে গিয়েছে।
অন্যদিকে, উচ্চমাধ্যমিকে ৮৫ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থী রিভিউয়ের জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন। সেক্ষেত্রে ১৮ হাজার ৫৭৬ টি উত্তরপত্রে নম্বর বেড়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এক থেক🦂ে পাঁচ নম্বর বেড়েছে। তবে একটি খাতায় ৫৮ নম্বর বেড়েছে। এছাড়া, স্ক্রুটিনির জন্য ৮,৬১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন জানিয়েছিলেন। তবে নম্বর বাড়লেও এরফলে উচ্চ𓂃মাধ্যমিকের ২৭২ জনের মেধাতালিকায় কোনও প্রভাব পড়েনি বলেই জানিয়েছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ।