আমফানে তছনছ হয়ে গিয়েছিল রাজ্যের একাংশ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল গ্রামবাংলার কাচা বাড়ি, দেকানপাট। রাস্তায় রাস্তায় উপড়ে পড়েছিল বিদ্যুতের খুঁটি, গাছ। প্রাণহানিও হয়েছিল বহু মানুষের। তার এক বছরের মাথায় আবারও ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা দেখ🅘া গিয়েছে।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রাজ্যের পূর্ব-মধ্য বঙ🐼্গোপসাগরে নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়েছে, তার গতিপ্রকৃতির উপর নজর রাখা হয়েছে। অবশ্য তা ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই ইতিমধ্যে সতর্ক করে রাজ্যকে চিঠিও পাঠিয়েছে। এই আশঙ্কা থেকেই এবার সতর্কতামূলক প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে রাজ্য।
ঝড় মোকাবিলায় বুধবারে নবান্নের শীর্ষ আধিকারিকদের নিয়ে একটি বৈঠক ডেকেছিলেন মমতা বন্দোপাধ্যায়। সেখানেই আগাম প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। সূত্রের খবর, মুখ্যসচিব আলাপন বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে হওয়া এই উচ্চপর্যায়ে♍র বৈঠকে আগাম প্রস্তুতি হিসেবে সবদিক থেকে তৈরি থাকতে বলা হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য, উপকূলবর্তী সাইক্লোন সেন্টারগুলো তৈরি রাখার পাশাপাশি বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরকেও প্রস্তুত থাকার নির্💛দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার, পানীয় জল, ওষুধপত্রও মজুত করে রাখতে বলা হয়েছে। শুধু তাই নয়, মৎসজীবীরা যাতে সমুদ্রে না যান, সেজন্য তাদের সতর্ক করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।